Delhi on Coronavirus: কুম্ভমেলা ফেরত পুণ্যার্থীদের কোয়ারান্টিন বাধ্যতামূলক দিল্লি সরকারের
এই মহামারির আবহেও হাজার হাজার মানুষ জমায়েত করেছেন হরিদ্বারের কুম্ভমেলায়
![Delhi on Coronavirus: কুম্ভমেলা ফেরত পুণ্যার্থীদের কোয়ারান্টিন বাধ্যতামূলক দিল্লি সরকারের Delhi govt makes 14-day home quarantine mandatory for the people returning from Kumbh Mela Delhi on Coronavirus: কুম্ভমেলা ফেরত পুণ্যার্থীদের কোয়ারান্টিন বাধ্যতামূলক দিল্লি সরকারের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/17/8741b63816fb0c55788b0807cb128e92_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: দেশজুড়ে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে। প্রতিদিনই বাড়ছে দৈনিক সংক্রমণ। যা ছাপিয়ে যাচ্ছে আগের দিনের পরিসংখ্যানকে। এই মহামারির আবহেও হাজার হাজার মানুষ জমায়েত করেছেন হরিদ্বারের কুম্ভমেলায়। কুম্ভমেলা ফেরত পুণ্যার্থীদের ১৪ দিনের কোয়ারান্টিন বাধ্যতামূলক করল দিল্লি সরকার।
৪ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে কুম্ভমেলা থেকে যারা ফিরেছেন বা ফিরছেন তাঁদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নং, পরিচয় পত্র এবং কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত দিল্লির বাইরে ছিলেন সেই সব তথ্য www.delhi.gov.in এই ওয়েব সাইটে আপলোড করতে হবে। নিয়ম ভাঙলে আইনি ব্য়বস্থার কথাও বলেছে দিল্লি সরকার। সরকার জানিয়েছে, কুম্ভমেলা ফেরত কোনও ব্যক্তি যদি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তথ্য না দেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ১৪ দিনের জন্য কোয়ারান্টিন হোমে পাঠাবে কেজরিবাল সরকার।
যাঁরা ১৮ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত যাঁরা দিল্লি থেকে কুম্ভমেলা যাবেন তাঁদেরও সব তথ্য জানাতে হবে দিল্লি সরকারকে। প্রতি ১২ বছরের হরিদ্বারের গঙ্গার পাড়ে কুম্ভমেলা বসে। চলতি বছরে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত এই মেলা চলবে বলে জানিয়েছে মেলা কর্তৃপক্ষ। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে মেলায় জমায়েত করায় আরও বাড়ছে কোভিডে আক্রান্তের সংখ্যা এমনটাই মত চিকিৎসকদের। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্ববিধি। সব মিলিয়ে ১৭০০ জন করোনা আক্রান্ত। এদিকে দিল্লিতে ২৪ ঘণ্টায় দৈনিক করোনা সংক্রমণ ২৪ হাজার ৩৭৪। ৭০ হাজার অ্যাক্টিভ কেস।
এদিকে কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্য চেয়ে এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দ্বারস্থ হলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিবাল। ১০ হাজার শয্যার মধ্যে ৭ হাজার শয্যার আবেদন জানালেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাছাড়া করোনা আবহে অক্সিজেনেরও ঘাটতি দেখা দিয়েছে রাজ্যে। এই সব বিষয় নিয়েই কেন্দ্রের সাহায্য চেয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।
চিঠিতে কেজরিবাল লিখেছেন, পরিস্থিতি খুবই গুরুতর ও আশঙ্কাজনক। দ্রুত হারে বাড়ছে সংক্রমণ। কয়েকদিন আগেও সব নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এখন শয্যা ও অক্সিজেনের অভাব দেখা দিচ্ছে। পাশাপাশি করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সপ্তাহান্তে লকডাউন চলছে দিল্লিতে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)