"বড়দিদি হিসেবে বলছি, নেতা ও সংবাদমাধ্যমকে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দিন", যোগীর উদ্দেশে ট্যুইট উমা ভারতীর
গোটা দেশ যেখানে হাথরসের নৃশংসতা নিয়ে উত্তাল, সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধীরা....
নয়াদিল্লি: উত্তরপ্রদেশের ঘটনায় অসন্তোষের সুর খোদ বিজেপির অন্দরেই। এদিন গেরুয়া শিবিরের ফায়ারব্যান্ড নেত্রী উমা ভারতী নিজের অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
যোগী আদিত্যনাথের উদ্দেশে ট্যুইটারে তিনি লেখেন, "পুলিশ যা আচরণ করছে, তাতে বিজেপির ভাবমূর্তিতে প্রভাব পড়ছে। সংবাদমাধ্যমকে এবং অন্য রাজনৈতিক দলের নেতাদের নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দিন। আমি আপনার চেয়ে বয়সে বড়। আপনার বড় দিদির মতো। আশা করি আমার অনুরোধ আপনি রাখবেন।"
६)आप एक बहुत ही साफ़ सुधरी छवि के शासक है । मेरा आपसे अनुरोध है कि आप मीडियाकर्मियों को एवं अन्य राजनीतिक दलो के लोगों को पीड़ित परिवार से मिलने दीजिये ।
— Uma Bharti (@umasribharti) October 2, 2020
७)मै @BJP4India में आपसे वरिष्ठ एवं आपकी बड़ी बहन हू । मेरा आग्रह है की आप मेरे सुझाव को अमान्य मत करियेगा ।
— Uma Bharti (@umasribharti) October 2, 2020
এর আগে, গতকাল হাথরস গণধর্ষণকাণ্ডে পুলিশের বিরুদ্ধে সুর চড়ান সেরাজ্যের লোনির বিজেপি বিধায়ক নন্দকিশোর গুর্জর। উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।
গতকালই, হাথরসের ঘটনা নিয়ে সোচ্চার হন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। ঝাড়গ্রামে চায়ে পে চর্চা কর্মসূচিতে দিতে গিয়ে বলেন, যারা অভিযুক্ত তাদের এনকাউন্টার করা উচিত। যেখানেই ঘটুক, এইরকম ঘটনা সমর্থনযোগ্য নয়।
এই পরিস্থিতিতে, এদিন দুপুরে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ট্যুইট করে বলেন, উত্তরপ্রদেশে মা-বোনদের সম্মানহানির চেষ্টা করলে তাদের বিনাশ নিশ্চিত। ওদের এমন শাস্তি দেওয়া হবে যা ভবিষ্যতে উদাহরণ তৈরি করবে। উত্তরপ্রদেশ সরকার মা-বোনেদের সুরক্ষা ও উন্নয়নে সংকল্পবদ্ধ সরকার।
যদিও, গোটা দেশ যেখানে হাথরসের নৃশংসতা নিয়ে উত্তাল, সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধীরা।