![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Covid19: শেষ ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নয়া করোনা-আক্রান্ত ১০৪, মাসখানেকে চিনে মৃত্যু ৬০ হাজারের
China Reports Nearly 60 Thousand Deaths In 35 Days:শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১০৪ জন করোনা আক্রান্তের হদিস মিলল ভারতে। সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার একশো উনপঞ্চাশ।
![Covid19: শেষ ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নয়া করোনা-আক্রান্ত ১০৪, মাসখানেকে চিনে মৃত্যু ৬০ হাজারের India Registers 104 New Corona Cases While China Reports Nearly 60 Thousand Deaths In 35 Days Covid19: শেষ ২৪ ঘণ্টায় ভারতে নয়া করোনা-আক্রান্ত ১০৪, মাসখানেকে চিনে মৃত্যু ৬০ হাজারের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/01/15/05054f73b52b9adedef743fce0c202701673773355702482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি ও বেজিং: শেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১০৪ জন করোনা (corona)আক্রান্তের (infection) হদিস মিলল ভারতে (india)। স্বাস্থ্যমন্ত্রক এদিন যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে সক্রিয় রোগীর (active patient) সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার একশো উনপঞ্চাশ। যদিও পড়শি চিনের (china) ছবিটিই এখনও উদ্বেগজনক। গত ৩৫ দিনে সে দেশে করোনা-সংক্রান্ত কারণে অন্তত ৬০ হাজার জনের মৃত্যু (death) হয়েছে।
ভারতের ছবি...
এই মুহূর্তে এই দেশে মোট কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ৪ কোটি ৪৬ লক্ষ। মারা গিয়েছেন ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৭২৬ জন। সংক্রমণমুক্তির জাতীয় হার ৯৮.৮০ শতাংশ। কোভিডে মৃ্ত্যুহার ১.১৯ শতাংশ। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সাইট জানাচ্ছে, জাতীয় টিকাকরণ কর্মসূচিতে এখনও পর্যন্ত ২২০ কোটিরও বেশি প্রতিষেধক দেওয়া হয়ে গিয়েছে।
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে চিন...
ডিসেম্বরের গোড়া থেকে কোভিড সংক্রান্ত বিধিনিষেধ শিথিল করেছিল বেজিং। তার পর থেকেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি সেখানে। এদিন চিনা প্রশাসন এই মেয়াদে কোভিড সংক্রান্ত কারণে মৃত্যু নিয়ে যে প্রথম পরিসংখ্যান প্রকাশ করল তাতে দেখা যাচ্ছে, গত বছর ৮ ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ৬০ হাজারের মতো মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। তবে স্থানীয়দের অনেকের ধারণা, আসল সংখ্যাটি অনেক বেশি। কারণ এই পরিসংখ্যানে শুধু তাঁদের কথাই ধরা পড়েছে যাঁরা কোনও চিকিৎসাকেন্দ্রে মারা গিয়েছেন। তবে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, জাতীয় বিপর্যয়ের চূড়ান্ত পরিস্থিতি কেটে গিয়েছে। এখন প্রত্যেক দিন ফিভার ক্লিনিকে আসা রোগীর সংখ্যা গত ২৩ ডিসেম্বরের নিরিখে ৮৩ শতাংশ কম। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরে কোভিড সংক্রান্ত বিধিনিষেধ শিথিল করার পর থেকে চিন লাগাতার কোভিডে মৃতের সংখ্যা নিয়ে লুকোছাপা করছে এমনই অভিযোগ। এর আগেও বেজিং দাবি করেছিল, যাঁরা এই ভাইরাস সংক্রমণের পর রেসপেরিটরি ফেলিওরে মারা যাবেন শুধু তাঁদেরই কোভিডে মৃত হিসেবে গণ্য করা হবে। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই ধরনের ব্যাখ্যার তীব্র সমালোচনা করে। তাদের বক্তব্য ছিল, এই ধরনের ব্যক্ত অত্যন্ত সীমাবদ্ধ। তার পরই এই পরিসংখ্যান। বেজিং যে নতুন তথ্য দিয়েছে, তাতে আরও দাবি মৃতদের গড় বয়স ৮০-র উপর। চিকিৎসাকেন্দ্রে মারা গিয়েছেন এমন ব্যক্তিদের ৯০ শতাংশের বয়সই ৬৫-র উপরে। সূত্রের খবর, মৃতদের প্রত্যেকেরই কোনও না কোনও সমস্যা ছিল। তবে কারও কারও দাবি, চিনের কোটি কোটি ষাটোর্ধ্ব বাসিন্দা এখনও টিকা পাননি। চিন এই পরিসংখ্যান প্রকাশের পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ফের জানিয়েছে, বিষয়টি যেন ভবিষ্যতেও তাদের গোচরে আনা হয়।
আরও পড়ুন:মাঝপথে ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ দুর্ঘটনা নেপালে
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)