এক্সপ্লোর
Advertisement
প্রথমে স্থানীয় ভূমিপুত্রদের ভাষায়, তারপর সংস্কৃতে শপথ নিলেন নিউজিল্য়ান্ডের এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত এমপি
ভারতীয় বংশোদভূত ডঃ শর্মা নিউজিল্যান্ড পার্লামেন্টের নবনির্বাচিত এমপিদের মধ্যে সবচেয়ে তরুণ যাঁরা, তাঁদেরই একজন। আজ তিনি শপথবাক্য পাঠ করেন প্রথমে নিউজিল্যান্ডের ভূমিপুত্রদেক মাতৃভাষা মাওরিতে, পরে সংস্কৃতে। এভাবে তিনি ভারত, নিউজিল্যান্ড-উভয়েরই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি গভীর শ্রদ্ধার ছাপ রাখলেন বলে জানিয়েছেন নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় হাইকমিশনার মুক্তেশ পরদেশী।
অকল্যান্ড: নিউজিল্যান্ডের নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য ডঃ গৌরব শর্মার শিকড় ভারতের হিমাচল প্রদেশের হামিরপুর জেলায়। প্রধানমন্ত্রী জেসিকা আর্ডার্নের দল লেবার পার্টির হয়ে হ্যামিলটন ওয়েস্ট থেকে জিতেছেন তিনি। ৩৩ বছর বয়সি শর্মা শিকড়কে ভুলতে পারেননি। তাই সংস্কৃতে শপথ গ্রহণ করে ইতিহাস গড়লেন বুধবার।
ভারতীয় বংশোদভূত ডঃ শর্মা নিউজিল্যান্ড পার্লামেন্টের নবনির্বাচিত এমপিদের মধ্যে সবচেয়ে তরুণ যাঁরা, তাঁদেরই একজন। আজ তিনি শপথবাক্য পাঠ করেন প্রথমে নিউজিল্যান্ডের ভূমিপুত্রদেক মাতৃভাষা মাওরিতে, পরে সংস্কৃতে। এভাবে তিনি ভারত, নিউজিল্যান্ড-উভয়েরই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি গভীর শ্রদ্ধার ছাপ রাখলেন বলে জানিয়েছেন নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় হাইকমিশনার মুক্তেশ পরদেশী।
To be honest I did think of that, but then there was the question of doing it in Pahari (my first language) or Punjabi. Hard to keep everyone happy. Sanskrit made sense as it pays homage to all the Indian languages (including the many I can’t speak) https://t.co/q1A3eb27z3
— Dr Gaurav Sharma MP (@gmsharmanz) November 25, 2020
কেন হিন্দি নয়, সংস্কৃতকে বাছলেন, জানতে চাওয়া হলে ডঃ শর্মা ট্যুইট করেছেন, সত্যি বলতে কী, এমনটা আমিও ভেবেছিলাম। কিন্তু পাহাড়ি (আমার প্রথম ভাষা) বা পঞ্জাবী, কীসে বলব, সেই প্রশ্নটা ছিল। প্রত্যেককে খুশি করা কঠিন। সংস্কৃতে বলার একটা মানে হয় কেননা তা সব ভারতীয় ভাষাকেই সম্মান করে (আমি যে অনেক ভাষা বলতে পারি না, সেগুলি সমেত)।
পেশায় চিকিত্সক ডঃ শর্মা হ্যামিলটন ওয়েস্ট কেন্দ্রে ন্যাশনাল পার্টির টিম ম্যাকিনডোকে ৪৩৮৬ ভোটে পরাজিত করেছেন। ২০১৭র ভোটেও লড়েছিলেন তিনি।
ডঃ শর্মা ১৯৯৬ সালে নিউজিল্যান্ড চলে যান, তাঁর বাবার ৬ বছর কোনও কাজ ছিল না বলে তাঁদের পরিবারের দুঃসময় চলছিল বলেও জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, আমার পরিবারকে প্রচুর কষ্ট সইতে হয়েছে। সমাজসেবা করব বলে রাজনীতিতে এসেছি। তাঁকে উদ্ধৃত করে দি ট্রিবিউন বলেছে, সামাজিক সুরক্ষার বিষয়টা, যা নিউজিল্যান্ড সত্যিই করে দেখিয়েছে, যদিও খুব বেশি নয়, আমাদের সত্যিই কাজে লেগেছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
বিনোদনের
Advertisement