Crime News : ভয়ঙ্কর, সাতসকালে সাংবাদিককে এলোপাথাড়ি কোপ! মুহূর্তে সব শেষ
Prayagraj Journalist Murder : টনায় মূল হামলাকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম বিশাল। পালানোর সময় পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াই হয় হত্যাকারী বিশালের।

প্রয়াগরাজ: ভয়ঙ্কর। শুক্রবার সকালেই দুষ্কৃতী আক্রমণে মৃত সাংবাদিক। প্রয়াগরাজে দিনের আলোয় ছুরি দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে সাংবাদিককে। ঘটনায় মূল হামলাকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ধৃতের নাম বিশাল। পালানোর সময় পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াই হয় হত্যাকারী বিশালের।
পুলিশসূত্রে খবর, এনএল সিংহের সঙ্গে কোনও বিষয়ে বচসা হয় অভিযুক্তদের। তারপরই খুলদাবাদ থেকে ছুরি কিনে আনে বিশাল নামের ওই হামলাকারী। শাগরেদদের নিয়ে ওই সাংবাদিকের ওপর হামলা চালায় বিশাল। কুপিয়ে খুন করা হয় এনএল সিংহ নামে ওই ব্যক্তিকে।
খবর পেয়েই দুষ্কৃতীকে ধাওয়া করে পুলিশ। গুলির লড়াইয়ে বিশালের পায়ে ৩ টি গুলি লাগে বলে দাবি পুলিশের। এরপরই সে আর পালাতে পারেনি। আর এক অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চলছে। জানিয়েছেন প্রয়াগরাজের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার অজয় পাল শর্মা। কী কারণে দু'পক্ষের বচসা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ । শেষ পাওয়া খবর অনুসারে, পুলিশ দুই সন্দেহভাজনকে আটক করেছে । তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের মতে, প্রমাণের ভিত্তিতে আরও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, প্রধান অভিযুক্ত বিশালকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ রিমান্ডে নেওয়া হবে।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ডঃ অজয় পাল শর্মার মতে, একদিন আগে, সাংবাদিক এলএন সিংহের সাথে অভিযুক্ত বিশালের কোনও বিষয় নিয়ে বিরোধ হয়। পরে, তিনি খুলদাবাদ থেকে একটি ছুরি কিনে তার সহযোগীদের সঙ্গে এলএন সিংহের উপর প্রাণঘাতী আক্রমণ করেন, যার ফলে তার মৃত্যু হয়। এই ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক বলেন পুলিশ আধিকারিক। কমিশনার ডঃ অজয় পাল শর্মা বলেন, "আমরা নিহতের পরিবারের প্রতি পূর্ণ সহানুভূতি প্রকাশ করছি। সরকার নিহতের পরিবারকে দরকারমতো সবরকম সহায়তা প্রদান করবে।"
আলিপুরদুয়ারে প্রহৃত এবিপি আনন্দ-র সাংবাদিক
পশ্চিমবঙ্গে খবর সংগ্রহের সময় নজিরবিহীনভাবে পুলিশি নিগ্রহের শিকার হলেন এবিপি আনন্দর আলিপুরদুয়ারের সাংবাদিক অরিন্দম সেন। ঘটনাটি ঘটে বুধবার রাত ১০টা নাগাদ। আলিপুরদুয়ার জংশনে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে
বিশৃঙ্খলা তৈরি হলে, পুলিশ ধরপাকড় শুরু করে। সেই সময় অরিন্দম ঘটনার ভিডিও রেকর্ডিং করতে গেলে, তাঁকে বাধা দেন SI কৃষ্ণা বর্মন। জোর করে তাঁর হাত থেকে মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নেওয়া হয়। অরিন্দম তাঁর পরিচয়পত্র দেখালে, আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে তাঁকে চড় মারেন ওই মহিলা পুলিশকর্মী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত অরিন্দমের পরিবারের সদস্য়রা প্রতিবাদ করলে, তাঁদেরও শারীরিক হেনস্থা করেন এবং হুমকি দেন SI কৃষ্ণা বর্মন। বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন অরিন্দম। অভিযোগের তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন জেলার পুলিশ সুপার।






















