ফের চিনা মাঞ্জায় মা উড়ালপুলে দুর্ঘটনা, আহত দম্পতি
মারণ মাঞ্জা-সুতো। শহরের বুকে তাতেই ফের রক্তাক্ত হলেন দম্পতি। আবারও ঘটনাস্থল সেই মা উড়ালপুল।
পার্থপ্রতিম ঘোষ, কলকাতা: ফের চিনা মাঞ্জায় মা উড়ালপুলে দুর্ঘটনা। স্কুটার নিয়ে যাওয়ার সময় মাস্ক ছিঁড়ে কেটে গেল মুখ। উড়ালপুলের উপর ছিটকে পড়লেন দম্পতি। আহত স্কুটার চালকের নাম রাজেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়। দমদম থেকে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে তিনি জোকার দিকে যাচ্ছিলেন। মা উড়ালপুলে চিনা মাঞ্জায় আহত হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যান তিনি। আহত দম্পতিকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
মারণ মাঞ্জা-সুতো। শহরের বুকে তাতেই ফের রক্তাক্ত হলেন দম্পতি। আবারও ঘটনাস্থল সেই মা উড়ালপুল। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা। মা উড়ালপুলের উপর দিয়ে স্কুটারে চেপে, স্ত্রীকে নিয়ে যাচ্ছিলেন দমদমের বাসিন্দা রাজেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়। গন্তব্য ছিল জোকা।আহতদের দাবি, আচমকাই উড়ালপুলের ওপর মাঞ্জায় আহত হন এই ব্যক্তি। মাস্ক ছিঁড়ে মুখ কটে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, উড়ালপুলের ওপর থেকে ছিটকে পড়েন দম্পতি। আহত দম্পতিকে ন্যাশনাল মেডিক্যালে নিয়ে যাওয়া হয়।
মা উড়ালপুলে চিনা মাঞ্জার জেরে দুর্ঘটনা এই প্রথম নয়। ঘুড়ি ওড়াতে চিনা মাঞ্জার ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সিন্থেটিক সুতোও ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছে আদালত। চিনা মাঞ্জার ব্যবহার রুখতে একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। মাইকে করা হয়েছে প্রচার। তারপরও হুঁশ ফিরছে কোথায়? সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
এদিকে দেড় মাস পর রাস্তায় বাস নামার প্রথম দিনই রেড রোডে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। বাইক আরোহীকে ধাক্কা মেরে ফোর্ট উইলিয়মের পাঁচিলে ধাক্কা মিনিবাসের। ঘটনায় গুরুতর আহত ১২ জন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবর, এক জনের মৃত্যু হয়েছে। বাসের তলায় বেশ কিছুক্ষণ আটকে থাকেন এক বাইক চালক। বাইকে পুলিশের স্টিকার সাঁটা ছিল। পরে ক্রেন দিয়ে মিনিবাসটিকে সরিয়ে নীচ থেকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। দুর্ঘটনার জেরে লন্ডভন্ড হয়ে যায় মিনিবাসের ভিতরের অংশ, সিট। দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে বাসের বাইরের অংশও।