Subrata Mukherjee: 'আমি গভীরভাবে ব্যথিত, মর্মাহত' সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে শোকবার্তা শুভেন্দুর
রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, 'রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নক্ষত্রপতন। মাত্র ২৬ বছর বয়সে উনি ক্যাবিনিট মিনিস্টার হয়েছিলেন। সত্যি কথা বলতে, রাজনীতিবিদ হিসেবে ঈর্ষনীয় চরিত্র।'
কলকাতা: 'সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে আমি ব্যথিত, গভীরভাবে মর্মাহত।' বর্ষীয়ান নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের (Subrata Mukherjee) মৃত্যুতে টুইটে (Tweet) শোকপ্রকাশ করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvenu Adhikari)। এ দিন মৃত্যু সংবাদ পেতেই শুভেন্দু অধিকারী (bjp, Suvendu Adhikari) শোকপ্রকাশ করেছেন। টুইটে তিনি লিখেছেন, 'প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং বর্ষীয়ান ক্যাবিনেট মন্ত্রী শ্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত। তাঁর পরিবারের সদস্য, ভক্ত ও সমর্থকদের প্রতি আমার সমবেদতা রইল। তাঁর আত্মা চির শান্তি লাভ করুক। ওম শান্তি।'
I am deeply anguished & pained by the passing away of veteran politician & senior WB Cabinet Minister Shri Subrata Mukherjee.
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) November 4, 2021
My thoughts are with his bereaved family members, admirers & supporters.
May his soul attains eternal peace. Om Shanti 🙏🏻
রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Mazumder) জানিয়েছেন, 'রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নক্ষত্রপতন। মাত্র ২৬ বছর বয়সে উনি ক্যাবিনিট মিনিস্টার হয়েছিলেন। সত্যি কথা বলতে, রাজনীতিবিদ হিসেবে ঈর্ষনীয় চরিত্র।' এদিন তিনি আরও বলেন, 'পশ্চিমবঙ্গে যে সমস্ত রাজনীতিবিদ যাঁরা মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন বা রাখতেন, তাঁদের মধ্যে সুব্রত মুখোপাধ্যায় অন্যতম ব্যক্তিত্ব। আমাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ আলাদা হতে পারে। ওঁর আত্মার শান্তির বাংলার রাজনৈতিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি। ওনার পরিবারের সকলকে সমবেদনা জানাই। ঈশ্বর ওনার আত্মারকে শান্তি দিন'।
আরও পড়ুন: Subrata Mukherjee: সহকর্মী হিসেবে ওঁকে হারানো অপূরণীয় ক্ষতি, খুব ভেঙে পড়েছেন মমতাদি: ফিরহাদ হাকিম
থ্রি মাস্কেটিয়ার্সের শেষ জনও চলে গেলেন। বঙ্গ রাজনীতিতে নক্ষত্র পতন। চলে গেলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায় (Subrata Mukherjee)। ৭৫ বছর বয়সে এসএসকেএমে (SSKM) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন তিনি। ইন্দিরা গান্ধীর প্রিয়। প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির (Priya Ranjan Dasmunsi) স্নেহধন্য। সোমেন মিত্রর সতীর্থ। তাঁর দুই অগ্রজ সঙ্গী আগেই চলে গেছিলেন। মন খারাপ ছিল তাঁর। এবার তিনিও চলে গেলেন তাঁদের কাছে। প্রথমে প্রিয়, তারপর সোমেন আর এবার সুব্রত।