![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
জোর দেওয়া হচ্ছে ১০০, ৫০০ টাকায়, নোট ছাপায় গতি আনতে বিশেষ টিম গঠন কেন্দ্রের
![জোর দেওয়া হচ্ছে ১০০, ৫০০ টাকায়, নোট ছাপায় গতি আনতে বিশেষ টিম গঠন কেন্দ্রের Demonetisation Govt Rushes Teams To Speed Up Note Printing জোর দেওয়া হচ্ছে ১০০, ৫০০ টাকায়, নোট ছাপায় গতি আনতে বিশেষ টিম গঠন কেন্দ্রের](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2016/11/21182113/rbi-new-notes-580x395.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: বাতিল হয়েছে পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট। বাজারে এখনও পর্যাপ্ত নয় নতুন নোট। এই পরিস্থিতিতে হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ।
ব্যাঙ্ক-এটিএমের সামনে এখনও মানুষের লাইন। সমস্যায় জেরবার কৃষকমহল। এই সুযোগে, বিরোধীরা ক্রমাগত চাপসৃষ্টি করে চলেছে। চাপসৃষ্টি করছে অন্যতম শরিকও।
এমতাবস্থায়, নোটের জোগান বাড়াতে দেশের টাঁকশালগুলিতে বিশেষ দল পাঠাল কেন্দ্র। মহারাষ্ট্রের নাসিক ও মধ্যপ্রদেশের দেবাসে নতুন নোট ছাপার কাজ চলছে। জানা গিয়েছে, ছাপা ও নোট বণ্টনের প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে এবং তা আরও ত্বরাণ্বিত করতে বিশেষ দল পাঠানো হয়েছে।
জানা গিয়েছে, বর্তমান চাহিদা মেটাতে টাঁকশালগুলিতে ২৪-ঘণ্টা নতুন নোট ছাপার কাজ চলছে। বাদ যাচ্ছে না ছুটির দিনও। এর জন্য সেখানকার কর্মীদের ওভারটাইম ও বিশেষ ইনসেন্টিভ দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, কর্নাটকের মহীশূর এবং পশ্চিমবঙ্গের শালবনির টাঁকশালেও যাতে আরও দ্রুত নোট ছাপা সম্ভব হয়, তার জন্য রিজার্ভ ব্যাঙ্ককে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক।
জানা গিয়েছে, ৬৫ শতাংশ নোট আরবিআই-এর নিজস্ব টাঁকশালে তৈরি হয়, বাকি ৩৫ শতাংশ তৈরি হয় সরকার অনুমোদিত টাঁকশালে।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, শহরাঞ্চলে নোট পৌঁছলেও, গ্রামাঞ্চলে এখনও নতুন নোট পৌঁছয়নি। ফলে, শীতকালীন ফসল বপনের কাজ থমকে গিয়েছে। কারণ, কৃষকদের হাতে এখনও টাকা নেই।
এই পরিস্থিতিতে, জরুরি ভিত্তিতে গ্রামের দিকে যত বেশি পরিমাণ সম্ভব নতুন নোটের জোগান দিতে তৎপর কেন্দ্র। এর জন্য কেন্দ্রের গঠিত বিশেষ দলে যেমন অর্থমন্ত্রেকের আধিকারিকরা রয়েছেন, তেমনই রয়েছেন ভারতীয় বায়ুসেনা ও অসামরিক বিমান পরিবহণের বিভিন্ন কর্তারা। উদ্দেশ্য একটাই, দেশের প্রত্যন্ত কোনায় নতুন নোট পৌঁছে দেওয়া।
ওই আধিকারিক জানান, ২০০০ টাকার নোট পেয়ে মানুষের সমস্যা বেড়েছে বলে তাঁদের কাছে খবর এসেছে। কোনও সাধারণ গ্রাহক থেকে দোকানদার বা ব্যবসায়ী ওই নোট ভাঙাতে পারছেন না। কারণ, কারও হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ১০০ ও নতুন ৫০০ টাকার নোট নেই।
এখন তাই কৌশলে পরিবর্তনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, আরবিআই বর্তমানে কেবলমাত্র ২০০০ টাকার নোট ছাপাচ্ছে। কিন্তু, বাজারে ১০০ ও নতুন ৫০০ টাকার নোটের আকাল হওয়ায়, তারাও এই নোট ছাপার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এর জন্য মেশিনও বসে গিয়েছে। একইসঙ্গে, অন্যান্য টাঁকশালগুলিকেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবার বেশি পরিমাণে ১০০ ও ৫০০ নোট ছাপাতে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)