এক্সপ্লোর
Advertisement
মুরলীধরের বদলি নিয়ে কেন্দ্রকে নিশানা রাহুল ও প্রিয়ঙ্কার, রুটিন বদলি নিয়েও রাজনীতি করছে কংগ্রেস, পাল্টা আইনমন্ত্রী
দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি এস মুরলীধরের বদলি নিয়ে কেন্দ্রকে আক্রমণ কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গাঁধীর। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপ অত্যন্ত নিন্দনীয়। বিচারপতি লোয়ার প্রসঙ্গ তুলে সরকারকে নিশানা করেছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীও।
নয়াদিল্লি: দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি এস মুরলীধরের বদলি নিয়ে কেন্দ্রকে আক্রমণ কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গাঁধীর। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপ অত্যন্ত নিন্দনীয়। বিচারপতি লোয়ার প্রসঙ্গ তুলে সরকারকে নিশানা করেছেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীও।
সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়ামের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মুরলীধরকে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টে বদলি করা হয়েছে।
দিল্লি হিংসা সংক্রান্ত ঘটনার মামলার শুনানি করছিলেন বিচারপতি মুরলীধর। গতকালের শুনানিতে তাঁর নেতৃত্বাধীন দিল্লি হাইকোর্টের বেঞ্চ তিন বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক ভাষণের অভিযোগ সত্ত্বেও এফআইআর দায়ের না করায় দিল্লি পুলিশকে তিরস্কার করেছিল। এরপর রাতে কলেজিয়ামের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মুরলীধরকে বদলি করা হয়।
এই ঘটনা সম্পর্কে ট্যুইটে প্রিয়ঙ্কা বলেছেন, ‘মধ্যরাতে বিচারপতি মুরলীধরের বদলি বর্তমান পরিস্থিতিতে আশ্চর্যজনক নয়, বরং দুঃখজনক ও লজ্জাজনক ঘটনা। লক্ষ লক্ষ ভারতীয় স্থিতিশীল ও ন্যায়নিষ্ঠ বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখে। সরকার ন্যায়বিচারের মুখ বন্ধ করার ও সাধারণ মানুষের বিশ্বাসভঙ্গের চেষ্টা করছে’।
বিচারপতি এস মুরলীধরের বদলি প্রসঙ্গে ট্যুইটারে কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গাঁধী। কংগ্রেস সাংসদ লিখেছেন, ‘এই ঘটনা বিচারপতি লোয়ার কথা স্মরণ করাল। যাঁকে বদলি করা হয়নি’।
সোহরাবউদ্দিন ভুয়ো সংঘর্ষ মামলায় বিচার চলাকালীন ২০১৪ সালে মৃত্যু হয় বিচারপতি লোয়ার। এই মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন অমিত শাহ। যদিও পরে তিনি অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পান। কংগ্রেসের এই অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদ। তিনি বলেছেন, এটা রুটিন বদলি। এমন ঘটনা নিয়েও রাজনীতি করছে কংগ্রেস। আর তা ফের দেখিয়ে দিল যে, বিচারবিভাগের প্রতি কোনও শ্রদ্ধাবোধ নেই কংগ্রেসের। দেশের মানুষ কংগ্রেসকে খারিজ করেছে এবং এ জন্য যে প্রতিষ্ঠানগুলিকে নিয়ে দেশ গর্বিত, ধারাবাহিকভাবে আক্রমণ চালিয়ে সেগুলিকে ধ্বংস করতে উঠে পড়ে লেগেছে তারা। তিনি বলেছেন, ভারতের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের কলেজিয়ামের গত ১২ ফেব্রুয়ারির সুপারিশের ভিত্তিতেই এই বদলি। বদলির ক্ষেত্রে ওই বিচারপতির সম্মতি নেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে।Remembering the brave Judge Loya, who wasn’t transferred.
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 27, 2020
Union Minister RS Prasad: By politicizing a routine transfer, Congress has yet again displayed its scant regard for the judiciary. People of India have rejected Congress Party & hence it's hell-bent on destroying the very institutions India cherishes by constantly attacking them. https://t.co/M45oL7muq4
— ANI (@ANI) February 27, 2020
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
খবর
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement