এক্সপ্লোর
Advertisement
সাংবাদিক বৈঠকে মহিলা সাংবাদিকের গাল চাপড়ানোয় বিতর্কে তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল
চেন্নাই: সম্প্রতি তামিলনাড়ুর এক কলেজ শিক্ষিকা পড়ুয়াদের মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে বেশি নম্বর পাওয়ার যে পরামর্শ দিয়েছেন, সেই সংক্রান্ত একটি অডিও টেপ ভাইরাল হয়ে যায়। সেই অডিও টেপে নাম জড়িয়েছে তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল বানওয়ারিলাল পুরোহিতেরও। সেই বিতর্ক শেষ হওয়ার আগেই, ফের আরও একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনায় নাম জড়িয়ে গেল তামিলনাড়ুর রাজ্যপালের। মঙ্গলবার রাজভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিরুদ্ধনগর কলেজ কাণ্ড নিয়ে তাঁর মতামত জানাচ্ছিলেন রাজ্যপাল। সেই বৈঠকের শেষে, এক ম্যাগাজিনের মহিলা সাংবাদিক রাজ্যপালকে ওই বিষয় একটি প্রশ্ন করেন। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে, রাজ্যপাল মহিলা সাংবাদিকের গাল চাপড়ে দেন।
এরপরই শুরু হয় নয়া বিতর্ক। ওই মহিলা সাংবাদিক তাঁর টুইটার হ্যান্ডেলে লেখেন, আমি রাজ্যপালকে সাংবাদিক বৈঠক শেষে একটি প্রশ্ন করি। কিন্তু তার উত্তর না দিয়ে, তিনি তাঁর অনুমতি না নিয়ে গাল চাপড়ে দেন। সাংবাদিকের কথায়, ৭৮ বছরের রাজ্যপালের কাছে হয়তো এটা ঠাকুরদাসুলভ আচরণ। কিন্তু তিনি মোটেই বিষয়টাকে ভালভাবে নেননি।
I asked TN Governor Banwarilal Purohit a question as his press conference was ending. He decided to patronisingly – and without consent – pat me on the cheek as a reply. @TheWeekLive pic.twitter.com/i1jdd7jEU8
— Lakshmi Subramanian (@lakhinathan) April 17, 2018
এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গেই, বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। ডিএমকে-র রাজ্যসভার সাংসদ এম.পি কানিমোঝি টুইট করেন, যদিও ধরে নেওয়া যায়, এই আচরণের পিছনে কোনও খারাপ অভিসন্ধি ছিল না, কিন্তু একজন সাংবিধানিক পদাধিকারীর কোনও কাজ করার আগে চিন্তাভাবনা করা উচিত। শুধুমাত্র একজন মহিলা সাংবাদিক নন, যেকোনও অপরিচিত ব্যক্তিকেই বিনা অনুমতিতে ছোঁয়া অনুচিত।This, moments after he dismissed a barrage of questions about allegations of sexual misconduct against himself. Unprofessional behaviour – and completely uncalled for to touch a stranger without her consent, especially a woman.
— Lakshmi Subramanian (@lakhinathan) April 17, 2018
ডিএমকে-র কার্যনির্বাহী সভাপতি এম.কে.স্তালিন ঘটনাটিকে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলে ব্যাখা করেছেন।Even if the intention is above suspicion, a person who holds a public office has to understand that there is a decorum to it and violating a woman journalist’s personal space does not reflect the dignity or the respect which should be shown to any human being.
— Kanimozhi (கனிமொழி) (@KanimozhiDMK) April 17, 2018
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
খবর
খবর
ব্যবসা-বাণিজ্যের
জেলার
Advertisement