Coalscam CBI-ED Raid: কয়লাকাণ্ডে কলকাতা-সহ ১৪ জায়গায় একযোগে হানা সিবিআই-ইডির
ব্যবসায়ী রণধীর বার্নওয়ালের বিরুদ্ধে কয়লাকাণ্ডের কালো টাকা বাজারে খাটানোর অভিযোগ রয়েছে। সিবিআইয়ের দাবি, প্রভাবশালী ও পুলিশ আধিকারিকদের টাকা জমা থাকত এই ব্যবসায়ীর কাছে। মূলতঃ অনুপ মাঝি ওরফে লালা ও জয়দেব মণ্ডলের যোগসাজশে চলত কারবার। খবর সিবিআই সূত্রে।
![Coalscam CBI-ED Raid: কয়লাকাণ্ডে কলকাতা-সহ ১৪ জায়গায় একযোগে হানা সিবিআই-ইডির Coalscam Investigation CBI ED Raid at 14 places including multiple places in Kolkata Coalscam CBI-ED Raid: কয়লাকাণ্ডে কলকাতা-সহ ১৪ জায়গায় একযোগে হানা সিবিআই-ইডির](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/02/26/201ebff6a1389089a0a7fa1f519bafce_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
প্রকাশ সিন্হা, কলকাতা: কয়লাকাণ্ডে কলকাতা, দুর্গাপুর, আসানসোল-সহ একযোগে ১৪টি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে সিবিআই ও ইডি। এদিন বাঁশদ্রোণীতে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই।
ওই ব্যবসায়ীর নাম রণধীর বার্নওয়াল। ব্যবসায়ীর অফিসেও তল্লাশি চালাচ্ছেন সিবিআই অফিসাররা। ডালহৌসিতে একটি চার্টার্ড ফার্মের অফিসেও চলছে তল্লাশি।
সিবিআই সূত্রে খবর, ব্যবসায়ী রণধীর বার্নওয়ালের বিরুদ্ধে কয়লাকাণ্ডের কালো টাকা বাজারে খাটানোর অভিযোগ রয়েছে। সিবিআইয়ের দাবি, প্রভাবশালী ও পুলিশ আধিকারিকদের টাকা জমা থাকত এই ব্যবসায়ীর কাছে।
নথি খতিয়ে দেখে মিলেছে এই তথ্য, খবর সিবিআই সূত্রে। মূলতঃ অনুপ মাঝি ওরফে লালা ও জয়দেব মণ্ডলের যোগসাজশে চলত কারবার।
অন্যদিকে, কয়লাকাণ্ডে কলকাতা ও জেলা মিলিয়ে ১২টি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছেন ইডি-র আধিকারিকরা। তল্লাশি চলছে কাঁকুড়গাছি, মানিকতলা, আসানসোল, দুর্গাপুর-সহ একাধিক জায়গায়।
গতকালই কয়লাকাণ্ডের তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁকে ফাঁসানো এবং তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়। সিবিআই সূত্রে এমনটাই উঠে আসে।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার দাবি, জিজ্ঞাসাবাদের সময় অভিষেক-পত্নীর গত পাঁচ বছরের আয়কর ও প্যান কার্ড সংক্রান্ত তথ্য চাওয়া হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব এই সংক্রান্ত নথি জমা দিতে বলা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
পাশাপাশি, আয়কর দফতর থেকেও অভিষেক-পত্নীর আয়কর সংক্রান্ত নথি চেয়েছে সিবিআই। খবর সূত্রের।
গত ২৪ তারিখ কয়লাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত লালার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার অনুমতি দেয় আসানসোলের বিশেষ আদালত।
সূত্রের খবর, অনুপ মাঝি ওরফে লালার ৬ পাতার সম্পত্তি তালিকা আগেই জমা দিয়েছিল সিবিআই। তালিকায় বলা হয়েছিল ৬৮টি জায়গায় সম্পত্তি রয়েছে লালার। এর মধ্যে ছিল কয়েকশো বিঘা জমির হদিশও। খবর সিবিআই সূত্রে। রাজ্য পুলিশের সাহায্যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে চায়, আসানসোলের বিশেষ আদালতে জানিয়েছে সিবিআই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)