![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Mid Day Meal Fraud: মিড ডে মিলে কারচুপির অভিযোগ ইংরেজবাজারে, স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ অভিভাবকদের
স্কুলে গেলে মিলবে খাবার। সেই টানে স্কুলমুখো হত অসংখ্য পড়ুয়া। এখন করোনা আবহে বন্ধ স্কুল। চালু রয়েছে মিড ডে মিল। এবার মালদার ইংরেজবাজারের একটি স্কুলে সেই মিড ডে মিলের চাল-ডালের পরিমাণ নিয়েই কারচুপির অভিযোগ উঠল।
![Mid Day Meal Fraud: মিড ডে মিলে কারচুপির অভিযোগ ইংরেজবাজারে, স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ অভিভাবকদের Mid day meal fraud done in Malda English Bazaar primary school Mid Day Meal Fraud: মিড ডে মিলে কারচুপির অভিযোগ ইংরেজবাজারে, স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ অভিভাবকদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/10/5c5daf54715684b862fb61ed5f7b3023_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
করুণাময় সিংহ, ইংরেজবাজার: মালদার ইংরেজবাজারের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলের চাল-আলুর পরিমাণে কারচুপির অভিযোগ উঠল কর্মীদের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ দেখান অভিভাবকরা। অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধান শিক্ষক।
স্কুলে গেলে মিলবে খাবার। সেই টানে স্কুলমুখো হত অসংখ্য পড়ুয়া। এখন করোনা আবহে বন্ধ স্কুল। চালু রয়েছে মিড ডে মিল। এবার মালদার ইংরেজবাজারের একটি স্কুলে সেই মিড ডে মিলের চাল-ডালের পরিমাণ নিয়েই কারচুপির অভিযোগ উঠল। প্রতিবাদ জানিয়ে স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভও দেখালেন অভিভাবকরা। স্কুলের নাম চিন্তামণি চমত্কার প্রাথমিক বিদ্যালয়।
অভিভাবকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে বরাদ্দের তুলনায় কম দেওয়া হচ্ছিল মিড ডে মিলের উপকরণ। প্রতিবাদ জানিয়েও কাজ হয়নি। অভিভাবকদের দাবি, বৃহস্পতিবারও একই ঘটনা ঘটায় তাঁদের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে। শুরু হয় গন্ডগোল।অভিভাবক শুক্লা সাহা ঘোষ বলেন, প্রতি মাসে বাচ্চাদের চাল-ডাল কম দেয়। এবার অনেকটা কম দিয়েছে। তাই বিক্ষোভ দেখিয়েছি। চাপের মুখে পড়ে সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করেন মিড ডে মিল বিলির কাজে যুক্ত এক কর্মী। শিক্ষাকর্মী অঞ্জলি হালদার, দেওয়ার সময় কখনও কখনও কম-বেশি হয়ে যায়। আমরা সরকারিভাবে যা পাই সেটাই দিই।
খবর পেয়ে ছুটে আসেন স্কুলের পরিচালন কমিটির সদস্যরা। অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন প্রধান শিক্ষক। চিন্তামণি চমত্কার প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সন্দীপন দেবনাথ, এর আগে এমন অভিযোগ পাইনি। এই প্রথম পেয়েছি। অভিযোগ খতিয়ে দেখছি।
করোনা পরিস্থিতিতে বন্ধ স্কুল। কিন্তু মিড ডে মিল থেকে যাতে পড়ুয়ারা বঞ্চিত না হয়, তা নিশ্চিত করতেই পড়ুয়াদের হাতে মিড ডে মিলের উপকরণ তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।কিন্তু, খুদে পড়ুয়াদের মুখের গ্রাস নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগের বিরাম নেই।
উল্লেখ্য, দিনকয়েক আগে করোনা আবহে স্কুল বন্ধ থাকায় মিড ডে মিলের সামগ্রী বাড়িতে মজুত করার অভিযোগ উঠেছিল প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের একামালিপুর গ্রামে শিক্ষকের বাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ অভিভাবকদের। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ করেন, মিড ডে মিলের সামগ্রী বিলি না করে, স্কুল থেকে ২ কিলোমিটার দূরে নিজের বাড়িতে মজুত করেছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)