![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Biden Insults Reporter: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে প্রশ্ন, মেজাজ হারিয়ে সাংবাদিককে অশালীন মন্তব্য বাইডেনের
Joe Biden: যেই মুহূর্তে তিনি ওই সাংবাদিককে লক্ষ্য করে 'অশালীন' মন্তব্য করেন তা ধরে পরে ওই মাইক্রোফোনে।
![Biden Insults Reporter: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে প্রশ্ন, মেজাজ হারিয়ে সাংবাদিককে অশালীন মন্তব্য বাইডেনের US President Joe Biden caught on mic insulting reporter after question on inflation Biden Insults Reporter: মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে প্রশ্ন, মেজাজ হারিয়ে সাংবাদিককে অশালীন মন্তব্য বাইডেনের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/10/22/ddc073b2b91237233296d66f83ce71fa_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ওয়াশিংটন: সোমবার হোয়াইট হাউসে ‘হাউস ফোটো অপারেশন’ চলছিল। ইভেন্টের শেষে একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিকের প্রশ্নে মেজাজ হারান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যদিও তাঁর সামনেই মাইক্রোফোন যে ‘অন’ ছিল তা বোধহয় জানতেন না তিনি। যেই মুহূর্তে তিনি ওই সাংবাদিককে লক্ষ্য করে 'অশালীন' মন্তব্য করেন তা ধরে পরে ওই মাইক্রোফোনে। আর এরপর সেই ঘটনার ছোট্ট ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
সাংবাদিক বাইডেনকে প্রশ্ন করে বসেন, মুদ্রাস্ফীতি কি রাজনৈতিক দায়? ভাবলেশহীন ভঙ্গিতে বাইডেন বলেন, ‘এটা দারুণ সম্পত্তি, আরও মুদ্রাস্ফীতি।’ এরপরেই তিনি বিড়বিড় করে বলে বসেন, ‘হোয়াট আ স্টুপিড সন অফ আ..."। যদিও প্রেসিডেন্টের এই মন্তব্য নিয়ে সাংবাদিক জানিয়েছেন এখনও পর্যন্ত ওঁর কথার ‘ফ্যাক্ট চেক’ করেনি।
প্রসঙ্গত, ক্রেতাদের সাহায্যার্থে একটি আইন প্রণয়ন নিয়ে কথা চলছিল। এক সাংবাদিক বাইডেনকে খোঁচা দিয়ে জানতে চেয়েছিলেন মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে কিনা। অশালীন ভাষা প্রয়োগ করে বসেন। এরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট মন্তব্য করেন, "আপনি কি মনে করেন মুদ্রাস্ফীতি একটি রাজনৈতিক দায়?"
আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতি খুব বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে।৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ এই মুদ্রাস্ফীতি। একথা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন স্বয়ং। ১৯৮২ সালের পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মূল্য বৃদ্ধির হার সবথেকে দ্রুত গতিতে বাড়ল। ব্যুরো অব লেবার স্ট্যাটিসটিকস এর রিপোর্ট থেকে এমনটাই জানা যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি যে চাপের সম্মুখীন হচ্ছে, তা প্রতিফলিত করেছে আমেরিকার অর্থনীতিতেও।
সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এখন বাড়ি ভাড়া-খাওয়ার খরচ-সেকেন্ডহ্যান্ড গাড়িসহ প্রয়োজনীয় সবকিছুর দামই পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। বহুল ব্যবহৃত জ্বালানি তেল পেট্রোলের দাম এক ধাক্কায় বেড়েছে ছয় দশমিক এক শতাংশ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)