শরীরের ক্লান্তি হোক বা অনিদ্রা, অফিসে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ার প্রবণতা অনেকের মধ্যে দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে যার কারণ হিসেবে মনে করা হয় রাতে পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব।
2/10
অসময়ে কর্মক্ষেত্রে ঘুম অনেক কিছুর উপর প্রভাব ফেলতে পারে। কর্মক্ষেত্রে অলসতা এবং ঘুমের অনুভূতি আপনার কর্মক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।
3/10
সুতরাং, সুস্থ শরীর বজায় রাখতে এবং পরের দিনের কাজ করার সময় ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পর্যাপ্ত ঘুমের পরেও যদি এই সমস্যা থাকে তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা প্রয়োজন।
4/10
তবে প্রাথমিকভাবে কর্মক্ষেত্রে এই সমস্যা সমাধানের জন্য বেশ কিছু উপায় রয়েছে। যা থেকে মিলতে পারে ফল।
5/10
অফিস পর্বে ঘুম পেলে কাজের ক্ষতি না করেই অফিস প্রাঙ্গণে বা ক্যান্টিন এলাকায় একটু হাঁটাহাঁটি করা ভাল। সাধারণত কাজের সময় ঘুম পেলে অনেকে চা-কফি পান করে থাকেন।
6/10
কিন্তু কয়েক মিনিট হাঁটা সমস্যার সবচেয়ে ভাল সমাধান। এটি স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে। কারণ হাঁটলে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সঞ্চালন বাড়ে।
7/10
অফিসে ঘুমের অনুভূতির একটি বড় কারণ হল সঠিক আলোর অভাব। এক্ষেত্রে জানালার কাছে বসে কাজ করা ভাল। কম আলোতে কাজ করলে ক্লান্তি বোধ হয়, তা থেকে ঘুম পেতে পারে।
8/10
ঘুম পেলে গভীর শ্বাস নেওয়া উচিত বলে অনেকেই মনে করেন। তাতে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে যায়। যা হৃদয় এবং মনকেও স্বস্তি দেয়। এতে শরীরে সতেজ হয়। অক্সিজেন মানবদেহে শক্তির মাত্রার নিয়ন্ত্রক হিসেবে মনে করা হয়।
9/10
মোবাইল, কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের কারণে, ঘুমের উপর প্রভাব ফেলে। তার থেকে চোখেরও ক্ষতি হয়।
10/10
স্ক্রিনের আলো এবং রশ্মি চোখের ক্ষতি করে। যে কোনও ইলেকট্রনিক ডিভাইসে কাজ করার সময় ভাল মানের লেন্স ব্যবহার করা উচিত।