করোনাভাইরাসের প্রকোপ এবার ধীরে ধীরে এন্ডেমিক স্তরে যেতে চলেছে। অন্তত আইসিএমআরের তরফে এমনই বলা হচ্ছে। ঠিক যেভাব ইনফ্লুয়েঞ্জা একটা নির্দিষ্ট এলাকায়, একটা নির্দিষ্ট জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় সবসময়ই থেকে যায়, ঠিক তেমনই থাকবে করোনাভাইরাসও, এমনই মত বিশেষজ্ঞদের।
2/6
আইসিএমআরের এপিডেমিওলোজি ডিপার্টমেন্টের প্রধান ডক্টর সমীরণ পাণ্ডা জানিয়েছেন, ‘কোভিড ভাইরাসের প্রভাব ক্রমশ কমতে চলেছে। তবে যারা স্পর্শকাতর হবে, তাদের বছরে নিয়মিত ভাবে ভ্যাকসিন নিতে হবে একবার করে।’
3/6
সমীরণবাবু আরও জানিয়েছেন, 'ইনফ্লুয়েঞ্জা ১০০ বছর আগে প্যানডেমিক স্তরে ছিল, কিন্তু এখন তা এন্ডেমিক স্তরে চলে এসেছে। করোনাও ঠিক তেমনই হয় যাবে। আমরা সবাইকে অনুরোধ করব, যাতে অযথা কেউ আতঙ্কিত না হয়ে পড়েন।'
4/6
যে সব মায়েরা সন্তানদের স্তন্যপান করান, তাঁরাও নিশ্চিন্তে ভ্যাকসিন নিতে পারবেন বলেই জানিয়েছেন সমীরণবাবু। তাঁর বক্তব্য, 'মায়ের শরীরে যে অ্যান্টিবডি তৈরি হবে, তা স্তন্যপান করানোর সময় সন্তানের জন্যও কার্যকারী হয়ে উঠবে। এতে সন্তানেরও করোনা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।'
5/6
দেশের সব মানুষের জন্যই ভ্যাকসিন খুবই নিরাপদ বলে জানিয়েছে আইসিএমআর। এমনকী যাঁদের অ্যাজমা, ডাস্ট এলার্জি ইত্যাদি রয়েছে, তাঁরাও নিরাপদে এই ভ্যাকসিন নিতে পারবেন।
6/6
যে সব রোগীদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে তাঁরাও যদি শারীরিকভাবে সক্ষম হন, তবে ভ্যাকসিন নিতে পারবেন।