এক্সপ্লোর
Pigeon Suspected of Spying: চিনা গুপ্তচর সন্দেহে হেফাজতে, নির্দোষ প্রমাণিত হতে লেগে গেল ৮ মাস, অবশেষে মুক্ত এই পায়রা
India-China Relations: এই যদিও প্রথম নয়, আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতে। ছবি: ফ্রিপিক।

ছবি: ফ্রিপিক।
1/10

চিনের হয়ে চরবৃত্তির অভিযোগে বন্দি করা হয়েছিল। তার পর দীর্ঘ আট মাসের বন্দিদশা। অবশেষে নির্দোষ বলে প্রমাণিত হলে মুক্তি মিলল। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলিও বিষয়টি তুলে ধরেছে। ছবি: ফ্রিপিক।
2/10

ভারত ও চিনের সম্পর্ক তিক্ত থেকে তিক্ততর হয়েছে গত কয়েক বছরে। পরস্পরকে সন্দেহের চোখে দেখে দুই দেশের সরকারই। তবে এক্ষেত্রে চিনের হয়ে চরবৃত্তির অভিযোগ কোনও মানুষের বিরুদ্ধে নয়, এক পায়রার বিরুদ্ধে। দীর্ঘ আট মাস পর মুক্তি পেল সে। ছবি: ফ্রিপিক।
3/10

২০২৩ সালের ৩০ মে মুম্বইয়ের একটি বন্দরে কালো রংয়ের ওই পায়রাটিকে ধরা পড়ে। পায়রাটির ডানায় কিছু লেখা থাকতে দেখা যায় সেই সময়, যা চিনা হরফ বলে ধারণা জন্মায়। ছবি: ফ্রিপিক।
4/10

চিন থেকে চরবৃত্তি করতেই ওই পায়রাটিকে ভারতে পাঠানো হয়েছে, তার ডানা সাঙ্কেতিক ভাষায় কিছু লেখা নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে দেওয়াই লক্ষ্য বলে অভিযোগ ওঠে। ছবি: ফ্রিপিক।
5/10

সেই আশঙ্কা থেকে মুম্বই পুলিশ পায়রাটিকে হেফাজতে নেয়। সেখান থেকে মুম্বইয়ের পারেলে অবস্থিত bai Sakrabai Dinshaw Petit Hospital for Animals-এ পাঠানো হয়। কোনও চিপ বসানো আছে কি না, কী কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে পায়রাটিকে, তার খোঁজ পেতে পশু চিকিৎসকদের সাহায্যও চায় মুম্বই পুলিশ। ছবি: ফ্রিপিক।
6/10

পায়রাটির পায়ে একটি মাইক্রোচিপ বসানো ছিল বলেও জানা যায়। ফরেন্সিক বিভাগকে দিয়ে সেটি পরীক্ষা করে দেখা যায়, পায়রাটি কোন দেশের, কোন প্রজাতির লেখা রয়েছে তাতে। পায়রাটি তাইওয়ান থেকে উড়ে এসেছে বলে জানা যায়। পরে তদন্তে নেমে যায়, আসলে পায়রাটি নিরাপরাধ। চরবৃত্তিতে যুক্ত নয়। ছবি: ফ্রিপিক।
7/10

তার পরও মুক্তি পায়নি পায়রাটি। দীর্ঘ আট মাস বন্দিদশাতেই থাকতে হয় তাকে। নির্দোষ জেনেও কেন পায়রাটিকে ছাড়া হচ্ছে না সেই নিয়ে সরব হয় পশুর অধিকার নিয়ে কাজ করা অলাভজনক সংস্থা PETA. ছবি: ফ্রিপিক।
8/10

PETA এবং হাসপাতালের তরফে অভিযোগ করা হয়, একবারও পায়রাটিকে দেখতে আসেনি পুলিশ। কার্যত বিষয়টি ভুলেই গিয়েছিল পুলিশ। সেই নিয়ে কথা বলতে গেলেও আমল দেওয়া হয়নি। ছবি: ফ্রিপিক।
9/10

বিষয়টি নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে মুম্বই পুলিশ। শেষ পর্যন্ত এ বছর ৩০ জানুয়ারি পায়রাটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে বিনা অপরাধেই আট মাসের বন্দিদশা ততদিনে কাটানো হয়ে গিয়েছে তার। ছবি: ফ্রিপিক।
10/10

এই যদিও প্রথম নয়, এর আগে, ২০২৩ সালের মার্চ মাসে ওড়িশার পুরীতে চরবৃত্তির অভিযোগে দু’টি পায়রাকে বন্দি করা হয়। তাদের মধ্যে একটির পায়ে চিপ এবং একটির পায়ে ক্যামেরার মতো কিছু বসানো ছিল বলে দাবি করা হয়। তারও আগে, ২০১৬ সালে আরও একটি পায়রাকে হেফাজতে নেওয়া হয়। তার পায়ে লেখা বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রাণনাশের ঝুঁকির কথা লেখা রয়েছে বলে দাবি করা হয়। ছবি: ফ্রিপিক।
Published at : 25 Feb 2024 09:47 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
আইপিএল
জেলার
জেলার
খবর
Advertisement
ট্রেন্ডিং
