এক্সপ্লোর
Rahul Gandhi: ‘যা পেয়েছি তোমার থেকে, দেশের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছি’, মাকে নিয়ে আবেগপ্রবণ রাহুল
Bharat Jodo Yatra: দিল্লিতে পদযাত্রায় মা সনিয়া গান্ধীকে পাশে পেলেন রাহুল গান্ধী। পোস্ট করলেন ছবি। আবেগেঘন বার্তা লিখলেন রাহুল।
ভারাত জোড়া যাত্রার নানা মুহূর্ত।
1/10

দীর্ঘদিন রাজনীতিতে থেকেও যোগ্যতা প্রমাণ করে যেতে হচ্ছে আজও। ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ তাতে কিছুটা হলেও অক্সিজেন জুগিয়েছে। শনিবার হরিয়ানা থেকে দিল্লির পৌঁছয় পদযাত্রা।
2/10

এ দিন যাত্রাপথে রাহুল পাশে পান মা সনিয়া গান্ধী, বোন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী, জামাইবাবু রবার্ট বঢরাকে। রাহুলের পাশে লালকেল্লায় দেখা যায় অভিনেতা কমল হাসনকেও।
3/10

এতকিছুর মাঝে মায়ের প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা এবং আবেগে ভাসলেন রাহুল। মায়ের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। তাতে লিখেছেন, ‘যে ভালবাসা পেয়েছি এঁর সঙ্গে, তা-ই ভাগ করে নিচ্ছি দেশের সঙ্গে’।
4/10

এর আগে, দক্ষিণেও রাহুলের পদযাত্রায় একবার যোগ দিয়েছিলেন সনিয়। সেখানেও মা-ছেলের স্নেহপ্রবণ মুহূর্ত ধরা পড়ে ক্য়ামেরায়। মায়ের জুতোর ফিতে বেঁধে দেওয়া থেকে, বয়সের কথা মাথায় রেখে তাঁকে গাড়িতে তুলে দেওয়ার মুহূর্ত সামনে আসে।
5/10

শনিবার সকালে হরিয়ানা থেকে দিল্লিতে প্রবেশ করে রাহুলের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’। অভিনেতা কমল হাসনও তাতে যোগ দেন। রাহুল পাশে পান অভিনেত্রী দিব্যা দত্ত।
6/10

পদযাত্রা লালকেল্লা পৌঁছলে এ দিন বিরাট সভার আয়োজন হয়। সেখানে কার্যত জনসমুদ্র ভেঙে পড়ে। সেখান থেকে বিজেপি এবং কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন রাহুল।
7/10

এ দিনের সভায় রাহুল বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু আসলে দেশে আম্বানি-আদানির সরকার চলছে।”
8/10

সাধারণ মানুষের উদ্দেশে রাহুল আরও বলেন, "আপনাদের টাকা, কৃষক, শ্রমিকদের টাকা, আপনাদে বন্দর, বিমানবন্দর, আপনাদের রাস্তা, সব টাকা সরাসরি মালিকের পকেটে ঢুকছে। সবাই জানে কার সরকার চলছে দেশে।"
9/10

দেশে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন রাহুল। তিনি বলেন, “দেশে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। ২৪ ঘণ্টা শুধু হিন্দু-মুসলিম চলছে। এটা কিন্তু আসল বাস্তব নয়। আমি কন্যাকুমারী থেকে পায়ে হেঁটে এসেছি। হেঁটে পেরিয়েছি ২ হাজার ৮০০ কিলোমিটার পথ। কোথাও ঘৃণা দেখলাম না। লক্ষ লক্ষ মানুষের সংস্পর্শে এসেছি, নিজের চোখে দেখেছি পারস্পরিক সহানুভূতি, ভালবাসা। আসলে হিন্দু-মুসলিম তত্ত্ব চালানো হয়, যাতে আসল সমস্যাগুলি থেকে নজর ঘোরানো যায়। ”
10/10

এ দিন কমল হাসনও বক্তৃতা করেন সভায়। তিনি বলেন, “দেশ ভাঙতে নয়, জুড়তে হাত বাড়ান। এখনই এগিয়ে আসতে হবে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বুঝলাম।”
Published at : 24 Dec 2022 07:16 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement























