রিয়া সুশান্তকে খাওয়াত, সময়মতো ওষুধ দিত। এখন রিয়ার সঙ্গে যে ধরনের আচরণ হচ্ছে, তা দেখে আমার খুব খারাপ লাগছে।
2/10
রিয়া ছোট্ট বাচ্চার মতো সুশান্তের খেয়াল রাখত। রিয়া সুশান্তের কর্মচারীদের স্পষ্ট বলে দিয়েছিল, শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে।
3/10
সুশান্তের যখন শরীর খারাপ হয়, তখন রিয়া এবং তাঁর মামা-বাবা ও ভাই সুশান্তের সঙ্গে থাকতেন। সুশান্তের দিদি এসেছিলেন।
4/10
সুশান্ত খুব দুঃখে ছিল। ওর শরীর ঠিক ছিল না। হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়েছিল। তখন অবশ্য আমি ছিলাম না।
5/10
কিন্তু, সম্পূর্ণ উল্টোদাবি করেছেন সুশান্তের আরেক বন্ধু সিদ্ধার্থ পিঠানী। তাঁর দাবি, তিনি ২০১৯-এর পয়লা এপ্রিল থেকে সুশান্তের সঙ্গে ছিলেন। জানুয়ারি মাসে তিনি বুঝতে পারেন, সুশান্তের মধ্যে কিছু পরিবর্তন ঘটেছে।
6/10
রিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হওয়ার পর বন্ধুদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎও কমিয়ে দিয়েছিলেন সুশান্ত। নিজের মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করেই সুশান্তের দেহরক্ষী বদলের পাশাপাশি গোটা টিমকে পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন রিয়া।
7/10
এরইমধ্যে সামনে এল সুশান্তের দুই বন্ধুর বক্তব্য! সুশান্তের বান্ধবী-প্রাক্তন বান্ধবীর মতোই দু’ই বন্ধুর বক্তব্যেও কোনও মিল নেই! বিহার পুলিশ সূত্রে খবর, জেরায় সুশান্তের বন্ধু মহেশ শেট্টি জানিয়েছেন, সুশান্তকে তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে দিতেন না রিয়া।
8/10
কিন্তু, প্রাক্তন বান্ধবী অঙ্কিতা বলছেন, এমনটা কখনওই হতে পারে না।
9/10
সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু নিয়ে দাবি পাল্টা দাবি ঘিরে রহস্য ক্রমেই জোরাল হচ্ছে! সুশান্তের বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তী দাবি করছেন, সুশান্ত মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন!
10/10
মারা যাওয়ার আগের রাতে সুশান্ত যে দু’জনকে ফোন করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে একজন রিয়া এবং অন্যজন মহেশ। যদিও মহেশ ঘুমিয়ে পড়েছিলেন, তাই সুশান্তের ফোন ধরতে পারেননি বলে মুম্বই পুলিশকে জানিয়েছিলেন। তিনিই এবার রিয়ার বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুললেন।এদিকে সুশান্তের বন্ধু সিদ্ধার্থ পিঠানীর আবার চাঞ্চল্যকর দাবি, রিয়ার বিরুদ্ধে বয়ান দেওয়ার জন্য তাঁকে চাপ দেওয়া হয়েছে। তাঁর দাবি, ২৭ জুলাই সুশান্তের পরিবারের তরফে আমাকে ফোন করে বলা হয়, এই বয়ান দিতে যে, রিয়া সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে কোটি টাকা গায়েব করে দিয়েছেন। কিন্তু, আমার এমন কোনও কথা জানা ছিল না। এরকম কোনও তথ্য আমার কাছে থাকলে, আমি নিশ্চয় ওদের বলতাম। আমি মুম্বই পুলিশকে ই-মেল করে জানিয়েছি, আমি এ ধরনের কোনও বয়ান দিইনি।