মিগ-২১ এর পরিবর্ত হিসেবে বায়ুসেনায় জায়গা নেবে তেজস।
3/14
4/14
এই বিমানের ডিজাইন, গবেষণা এবং নির্মাণ পুরোটাই ভারতে হয়েছে।
5/14
ভবিষ্যতে এর মধ্যে বিয়ন্ড ভিজুয়াল রেঞ্জ (বিভিআর) মিসাইন বা দেখার সীমার বাইরে থাকা লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত হানতে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
6/14
এতে রয়েছে ডিজিটাল কম্পিউটার এবং অটোপাইলট। এই বিমান এয়ার-টু-এয়ার (এএএম), বম্ব এবং লেজার গাইডেড মিসাইল নিক্ষেপ করতে সক্ষম।
7/14
চালকের সহায়তার জন্য রয়েছে হেলমেট-মাউন্টেড ডিসপ্লে (যা অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানে থাকে)
8/14
এই যুদ্ধবিমানে রয়েছে গ্লাস ককপিট, যা অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানে থাকে। এতে রয়েছে অত্যাধুনিক উপগ্রহ-নির্ভর নির্ভুল নেভিগেশন সিস্টেম।
9/14
তেজস হল প্রথম ভারতে নির্মিত যুদ্ধবিমান যাতে ফ্লাই-বাই-ওয়্যার প্রযুক্তি রয়েছে। অর্থাৎ, এই যুদ্ধবিমানে প্রথাগত ম্যানুয়াল ইন্টারফেস-এর বদলে বসানো হয়েছে ইলেকট্রনিক ইন্টারফেস, যা আধুনিক বিমানেই থাকে।
10/14
তেজস হল চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান। তৈরি করেছে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড(হ্যাল)
11/14
তিরুঅনন্তপুরমে স্থিত ভারতীয় বায়ুসেনার সাদার্ন এয়ার কম্যান্ডের হাতে এই প্রথম কোনও ফাইটার স্কোয়াড্রন এল।
12/14
তেজস-এর দায়িত্ব পেয়েছে বায়ুসেনার ৪৫ নম্বর স্কোয়াড্রন। যার পোশাকী নাম ফ্লাইং ড্যাগার্স। এই স্কোয়াড্রন, এতদিন মিগ-২১ বাইসন বিমান উড়িয়েছে।
13/14
এটি সবচেয়ে ছোট এবং হাল্কা। ফলে একদিকে একে শত্রুরা ঠিকমতো টার্গেট করতে পারবে না। অন্যদিকে, আকাশে একে তাড়া করাও সহজ হবে না।
14/14
এটি মাল্টি-রোল, সুপারসনিক এক-ইঞ্জিন বিশিষ্ট ফাইটার জেট। এই বিমানের ডিজাইন, গবেষণা এবং নির্মাণ পুরোটাই ভারতে হয়েছে।