এক্সপ্লোর
ঘূর্ণিঝড় ফণীর তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ওড়িশা, মৃত ৮

1/9

পুরী, খুড়দা ও কটক জেলায় বহু কুড়ে ঘর ও পুরানো বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। গ্রীষ্মের ফসল, ফুলের চাষ, ও গাছপালার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। ছবি-পিটিআই
2/9

স্থলভাগে ঢোকার পর ঘূর্ণিঝড় ফণী পশ্চিমবঙ্গে যাওয়ার আগে খুড়দা, কটক, জাজপুর, ভদ্রক ও বালেশ্বরের ওপর দিয়ে যায়। ভুবনমেশ্বরে ১৪০ কিমি বেগে ঝড় বয়ে গিয়েছে।ওড়িশার স্পেশাল রিলিফ কমিশনার বি পি শেঠি এ কথা জানিয়েছেন। ভুবনেশ্বর ও অন্যান্য স্থানে টেলি যোগাযোগ লাইন ছিঁড়ে যায়।মোবাইল টাওয়ার ভেঙে পড়ে। বহু জায়গায় বিদ্যুত্ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। ছবি-পিটিআই
3/9

কোনও বিপর্যয়ের সময় সম্ভবত এর আগে দেশে এত বেশি মানুষকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ হয়নি। যাঁদের সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে, তাঁদের বিশেষভাবে নির্মিত ৮৮০ সাইক্লোন সেন্টার সহ ৪,০০০ শিবিরে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে তাঁদের রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। ছবি-পিটিআই
4/9

মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার ২৪ ঘন্টা আগেই প্রায় ১০০০ গ্রাম ও ৫২ শহর এলাকা থেকে প্রায় ১২ লক্ষ মানুষকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসা হয়। ছবি-পিটিআই
5/9

ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ)-এর ডিআইজি রণদীপ রানা জানিয়েছেন, আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কারণে এখনও পর্যন্ত খুব বেশি হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ছবি-পিটিআই
6/9

পরিস্থিতির পর্যালোচনা করে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টানায়েক জানিয়েছেন, পুরী জেলা,বিশেষ করে, মন্দির নগরী, যেখানে ঘূর্ণিঝড় প্রথম আঘাত করে, সেখানে ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিদ্যুত্ পরিকাঠামো সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে। বিদ্যুত সরবরাহ চালু করার কাজই চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। এজন্য যুদ্ধকালীন তত্পরতায় কাজ করছেন কয়েকশ ইঞ্জিনিয়ার ও টেকনিশিয়ান। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, সড়ক যোগাযোগ ফের শুরু করার কাজ চলছে। কারণ, বিভিন্ন জায়গায় হাজার হাজার গাছ উপড়ে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। পট্টানায়েক আরও বলেছেন, ঝড় এখনও ওড়িশার ওপর দিয়ে যাচ্ছে। তাই ক্ষয়ক্ষতির পর্যালোচনা করতে সময় লাগবে। ছবি-পিটিআই
7/9

এখনও পর্যন্ত আটজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। সরকারি আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এখনও বহু এলাকা থেকে ক্ষয়ক্ষতির সম্পূর্ণ চিত্র হাতে আসেনি। পুরী জেলায় এক কিশোর সহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।ভুবনেশ্বর ও নিকটবর্তী এলাকাগুলি থেকে তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। উড়ে আসা কংক্রিটের চাঙড়ের আঘাতে নয়াগড়ে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে। কেন্দ্রাপাড়ার ত্রাণশিবিরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে। ছবি-পিটিআই
8/9

শুক্রবার সকাল আটটায় পুরী দিয়ে স্থলভাবে আঘাত করে তীব্র ঘূর্ণিঝড় ফণী। ভেঙে পড়ে বহু কাঁচা বাড়ি।সেই সঙ্গে বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে এই মন্দিন নগরী। বহু বাড়ি জলের তলায় ডুবে যায়। কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে ঘূর্ণিঝড়ের শক্তি কমলেও এক ঝাপটায় উপকূলবর্তী ওড়িশার বিস্তীর্ণ অংশ ও পুরী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ছবি-এএফপি
9/9

ঘূর্ণিঝড় ফণীর দাপটে লণ্ডভণ্ড ওড়িশার বিস্তীর্ণ অংশ। আজ সকালে ঘন্টায় ১৭৫ কিমি ওড়িশায় আঘাত হানে ঝড়।সঙ্গে প্রবল বৃষ্টি। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে ওড়িশায় আট জনের মৃত্যু হয়েছে বলে সরকারি সূত্রে খবর। তীব্র ঝড়ের দাপটে বিপর্যস্ত হয়েছে ওড়িশার বিভিন্ন গ্রাম ও শহর। ছবি-এএফপি
Published at : 03 May 2019 09:47 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ক্রিকেট
খেলার
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement
