উল্লেখ্য, ধোনিকে অনুর্দ্ধ ১৯ বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পান। মহম্মদ কাইফের নেতৃত্বাধীন ভারত বিশ্বকাপ জিতেছিল। যুবরাজ সিংহ ছিলেন ওই টুর্নামেন্টের তারকা ক্রিকেটার।
2/7
ধোনি ব্যাট করতে নেমে ১৪ টি চার ও ২ টি ছয়ের সাহায্যে ৮৪ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন।সিনেমার কাহিনী অনুসারে ধোনির এক বন্ধু তাঁর কাছে ম্যাচ সম্পর্কে জানতে চান। ধোনি জবাবে বলেন, ওদের একটা ব্যাটসম্যান একাই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন। ওই খেলোয়াড় একাই বিহার দলের মোট স্কোর ৩৫৭-র চেয়ে ১ রান রেশি করেন। ওদের দলের রান দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ৮৫৪।
3/7
ধোনি যখন ব্যাটিং করতে নামেন তখন তাঁর দল ১৫৯ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল।
4/7
ধোনির কেরিয়ারে ওই ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে সিনেমায় তুলে ধরা হয়েছে।
5/7
আসলে ওই খেলোয়াড় ছিলেন যুবরাজ সিংহ। অনুর্দ্ধ ১৯ বিশ্বকাপের আগে ১৯৯৯-এ কুচ বিহার ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ধোনি ও যুবির দল।খেলা হয়েছিল বিহার ও পঞ্জাবের মধ্যে।
6/7
বায়োপিকে এই ম্যাচের কথাও বলা হয়েছে। সিনেমায় ধোনি তাঁর এক বন্ধুকে বলছেন, তাঁর দলের থেকেও বেশি রান করেছেন একজন খেলোয়াড়। আর দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করার সুযোগই তাঁরা পাননি।
7/7
মহেন্দ্র সিংহ ধোনির বায়োপিক ‘এমএস ধোনি: দ্য আনটোল্ড স্টোরি’ বক্স অফিসে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। সিনেমা দেখার পর দর্শকদের মধ্যে একটি ম্যাচ ঘিরে দর্শকদের আগ্রহ তৈরি হয়েছে।