Daily Shironam: বিধানসভা চত্বরেই বেনজির স্লোগান সংঘাতে তৃণমূল-বিজেপি
Episode Description
বিধানসভা চত্বরেই বেনজির স্লোগান সংঘাতে তৃণমূল-বিজেপি। সাসপেন্ড হওয়ার পর বুধবার সন্ধেয় বিধানসভা চত্বরে ঢুকে পড়েন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে ধ্বনি দিতে শুরু করেন তিনি। পাল্টা ধ্বনি তোলেন অম্বেডকর মূর্তির নিচে ধর্নায় থাকা তৃণমূল বিধায়করাও, যেখানে উপস্থিত ছিলেন খোদ মমতাও।
ডিএ বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক, বিধানসভায় মন্তব্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তাঁর মতে, কেন্দ্রের সঙ্গে তুলনা টানা অর্থহীন। আপত্তি থাকলে কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরিতে যোগ দিতে পারেন বলে বার্তা দিলেন আন্দোলকারীদের। ডিএ আদায় করেই ছাড়বেন, পাল্টা জানালেন আন্দোলনকারীরাও।
ধর্মতলার সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ অমিত শাহের। শাহের দাবি, ভাইপোর নাম যাতে এসে না পড়ে, তার জন্য দুর্গানাম জপ করছেন মমতা। ক্ষমতা থাকলে পার্থ-অনুব্রত-জ্যোতিপ্রিয়কে দল থেকে সাসপেন্ড করে দেখান বলে মমতাকে চ্যালেঞ্জ ছোড়েন তিনি। ২০২৬-এ বাংলায় দুই তৃতীয়াংশ সমর্থনে বিজেপি-কে সরকার গড়তে দেওয়ার আবেদনও জানান শাহ।
শিক্ষা থেকে রেশন, গ্রেফতার তৃণমূলের একের পর এক নেতা-মন্ত্রী। আক্রমণে অমিত শাহ। দুর্নীতি নিয়ে শাহের নিশানায় তৃণমূল। তুললেন পার্থর বান্ধবীর বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধারের প্রসঙ্গও। গুজরাতের কোনও নেতার বাড়ি থেকে এত টাকা উদ্ধার হতে দেখেননি বলেও জানান।
ধর্মতলার সমাবেশ থেকে ছাব্বিশের ভোটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে উৎখাতের ডাক কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। মমতার জন্যেই রাজ্যের উন্নয়ন স্তব্ধ বলে আক্রমণ। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে মোদিকে ফের প্রধানমন্ত্রী করার আবেদন জানালেন।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জামিন পেলেন কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়। তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতিকে, থাকতে হবে কলকাতা পুর এলাকায়, নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
জামিন পেলেন কল্যাণময়
তিহাড় জেলেই থাকতে হবে অনুব্রত মণ্ডল, তাঁর মেয় সুকন্যা মণ্ডল এবং অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকে। আগামী ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের। ৫ ডিসেম্বর অনুব্রতের আর্জি নিয়ে ফের সুপ্রিম কোর্টে শুনানি।
আরও ৫ বছর বিনামূল্যে রেশন। সিলমোহর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনায় উপকৃত হবেন ৮১ কোটির বেশি মানুষ। খরচ ১১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি, জানালেন অনুরাগ।
চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয়। রাজভবনে গভর্নর অফ এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হল ইসরোর চেয়ারম্যানকে। এস সোমনাথের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন সিভি আনন্দ বোস।






















