Rishabh Pant Health Update: উন্নত চিকিৎসার জন্য পন্থকে আনা হতে পারে নয়াদিল্লিতে: ডিডিসিএ ডিরেক্টর
Rishabh Pant: পন্থের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য ডিডিসিএ-র একটি দল ম্যাক্স হাসাপাতালে যাচ্ছে বলেই জানান সংস্থার ডিরেক্টর শ্যাম শর্মা।
নয়াদিল্লি: গাড়ি দুর্ঘটনার পরে আপাতত দেহরাদুনের ম্যাক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant)। গোটা ক্রিকেটবিশ্বই পন্থের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছে। পন্থের শারীরিক অবস্থার দিকে নজর রাখছেন দিল্লি ক্রিকেট সংস্থাও (ডিডিসিএ)। পন্থের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য ডিডিসিএ-র (DDCA) একটি দল ম্যাক্স হাসাপাতালে যাচ্ছে বলেই জানান সংস্থার ডিরেক্টর শ্যাম শর্মা। তিনিই জানান প্রয়োজনে প্লাস্টিক সার্জারির জন্য পন্থকে নয়াদিল্লিতেও নিয়ে আসা হতে পারে।
দিল্লিতে আনা হবে পন্তক?
শ্যাম শর্মা বলেন, 'দিল্লি অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের একটি দল দেহরাদুনের ম্যাক্স হাসপাতালে ওর শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে যাচ্ছে। প্রয়োজন হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য আমরা ওকে নয়াদিল্লিতে নিয়ে যাব। প্লাস্টিক সার্জারির জন্য ওকে দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে আসার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।' প্রসঙ্গত, পন্থকে দেখতে হাসপাতালে দুই বলিউড তারকা অনিল কপূর ও অনুম খেরও পৌঁছন।
দুই তারকাই ঋষভ পন্থের ভক্ত এবং একজন অনুরাগী হিসাবেই তাঁরা পন্থকে দেখে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে জানতে আগ্রহী ছিলেন বলে জানান। অনুপম খেররা জানান তাঁরা পন্থের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তাঁকে যথাসম্ভব হাসানোরই চেষ্টা করেছেন। এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে অনুপম খের বলেন, 'আমরা একজন অনুরাগী হিসাবেই ওর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। আমরা হাসাপাতালের লবিতেই বসে ছিলাম। তখনই একজন ডাক্তার আমাদের দেখে চিনতে পারেন এবং পন্থের সঙ্গে আমাদের দেখা করার অনুমতিও দেন। আমরা মাস্ক পরে থাকায় প্রথমে আমাদের কেউই চিন্তে পারেননি। ওঁদের সঙ্গে দেখা করে আমরা ওঁদের যথাসম্ভব হাসানোর চেষ্টা করেছি।'
প্রাণরক্ষাকারীকে সম্মান
হরিয়ানা রোডওয়েজের পক্ষ থেকে এক বিবৃততিতে জানানো হয়েছে, 'ওঁরা পানিপথ ফিরে আসার পর আমরা ওঁদের সংশাপত্র দিয়েছি। এছাড়াও একটি শিল্ড দেওয়া হয়েছে।' সুশীল মান জানতেনই না যে, তিনি যাঁর প্রাণরক্ষা করেছেন, তিনি একজন সেলিব্রিটি। ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্য। দেশকে জিতিয়েছেন একাধিক ম্য়াচ। অনেকে ভবিষ্যতের অধিনায়ক হিসাবেও চিহ্নিত করেছেন পন্থকে।
আরও পড়ুন: মাতৃশোকের মধ্যেই পন্থের মাকে ফোন করে খোঁজ নিলেন প্রধানমন্ত্রী