![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
ISL: সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে একেবারে অন্য মোহনবাগানকে দেখা যাবে? কী বললেন হাবাস?
Mohun Bagan Supergiant: গত ১৫ এপ্রিল যে ম্যাচ জিতে তারা লিগশিল্ড জয় করে, সেই ম্যাচই তার সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত। ঘরের মাঠে সেই ম্যাচে মুম্বই সিটি এফসি-র মতো শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে হারায় তারা।
![ISL: সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে একেবারে অন্য মোহনবাগানকে দেখা যাবে? কী বললেন হাবাস? ISL 2024: Antonio Habas on Mohun Bagan Footballer after Odisha fc match semi final first leg lose get to know ISL: সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে একেবারে অন্য মোহনবাগানকে দেখা যাবে? কী বললেন হাবাস?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/04/24/1f6dc8dd506fc75f25af04cc9f0f80d81713966261564206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: সেমিফাইনালের প্রথম লেগে হারের পর এ বার ওডিশা এফসি-র বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াইয়ের প্রস্তুতি নেওয়ার পালা মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের। হাতে মাত্র তিনদিন। কাজটা কঠিন, তবে অসম্ভব নয়।
অসম্ভব নয় বলেই বোধহয় সবুজ-মেরুব শিবিরের হেড কোচ আন্তোনিও লোপেজ হাবাস মঙ্গলবার ম্যাচের পর সাংবাদিকদের বলে দেন, “কথা দিচ্ছি, পরের ম্যাচে আমাদের দলের অন্য রূপ দেখতে পাবেন, আমরা ফল বদলে দেব”।
কথাগুলো যত না সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেছেন হাবাস, তার চেয়েও বেশি বোধহয় সমর্থকদের বার্তা দেওয়ার জন্যই বলেছেন তিনি। কারণ, তিনি জানেন, মঙ্গলবার ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে তাঁর দলের যে পারফরম্যান্স দেখা গিয়েছে, তার চেয়ে অনেক ভাল পারফরম্যান্স তারা দেখিয়েছে এর আগে।
গত ১৫ এপ্রিল যে ম্যাচ জিতে তারা লিগশিল্ড জয় করে, সেই ম্যাচই তার সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্ত। ঘরের মাঠে সেই ম্যাচে মুম্বই সিটি এফসি-র মতো শক্তিশালী ও দাপুটে প্রতিপক্ষকে সব দিক থেকে পিছনে ফেলে দেন দিমিত্রিয়স পেট্রাটস, লিস্টন কোলাসো, অনিরুদ্ধ থাপা, শুভাশিস বোসরা।
সম্ভবত সেই পারফরম্যান্সের কথা মাথায় রেখেই হাবাস মঙ্গলবার রাতে এত বড় একটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেছেন, “সাদিকু বলুন, কাউকো বলুন আমাদের কোনও খেলোয়াড়ই তাদের সেরাটা দিতে পারেনি। যার জেরে এই ফল হয়েছে। পরের ম্যাচে সম্পুর্ণ অন্য মোহনবাগানকে দেখা যাবে। ফলও উল্টো হবে। এই প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আমি”।
হাবাসের ধারণা, লিগশিল্ড জয়ের আনন্দ ও তৃপ্তি তাঁর দলের খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলে। সেই কারণেই এই ম্যাচে যথেষ্ট উজ্জীবিত হয়ে খেলতে পারেননি পেট্রাটসরা। সেই কারণেই তিন মিনিটের মাথায় গোল করে এগিয়ে গিয়েও তা ধরে রাখতে পারেনি তারা। তা ছাড়া বিপক্ষে রয় কৃষ্ণার মতো একজন ক্ষুধার্ত ফরোয়ার্ড থাকতে তাঁকে আটকানোও মোটেই সোজা নয়।
চলতি আইএসএলে ওডিশার সবচেয়ে বেশি গোল এসেছে প্রথমার্ধের শেষ ১৫ মিনিটে। এই হোমওয়ার্কটা সম্ভবত আগেই করে রেখেছিল তাদের প্রতিপক্ষ। তাই এই সময়ে রয়দের কড়া পাহাড়ায় রাখেন শুভাশিসরা। মাঝমাঠেই আটক হয়ে যান মরিসিওরা। সে দিন খেলেননি আহমেদ জাহু। মাঝমাঠে তাঁর অভাব টের পায় সের্খিও লোবেরার দল। সে দিন ওডিশা এফসি-কে সারা ম্যাচে মাত্র দুটি শট গোলে রাখতে দেয় মোহনবাগান, নিজেদের চারটি শট ছিল লক্ষ্যে। মঙ্গলবার সেমিফাইনালের প্রথম লেগে সেরকম পারফরম্যান্স দেখাতে পারেনি মোহনবাগান। যদি পারত, মনে হয় না, তাদের জয় কেউ আটকাতে পারত। তথ্য সংগ্রহ: আইএসএল
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)