![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Viral News: গ্রিসের ভলিবল স্টেডিয়ামে বাইরে রণক্ষেত্র, হাতাহাতি, পিছিয়ে গেল সকার লিগের ম্য়াচ
Football Ground Clash: সমর্থকদের ছোড়া মশালের আঘাতে গুরুতর আহত হয়েছেন এক পুলিশ অফিসার। সূত্রের খবর, এই ঘটনার জন্য় প্রায় ৪০০ জনকে আটক করা হয়েছে।
![Viral News: গ্রিসের ভলিবল স্টেডিয়ামে বাইরে রণক্ষেত্র, হাতাহাতি, পিছিয়ে গেল সকার লিগের ম্য়াচ Greek soccer matches postponed after clashes leave police officer in critical condition get to know Viral News: গ্রিসের ভলিবল স্টেডিয়ামে বাইরে রণক্ষেত্র, হাতাহাতি, পিছিয়ে গেল সকার লিগের ম্য়াচ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/12/09/0d52e99870204182f906f0b9ecbb486d1702109398051206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
এথেন্স: ছিল ভলিবল স্টেডিয়াম কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই যা হয়ে দাঁড়াল যেন রণক্ষেত্র। ২ পক্ষের প্রায় ৪০০ জনের মধ্যে তুমুল ঝামেলা, হাতাহাতি, মারামারি। আহত হলেন একাধিক মানুষ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শেষ পর্যন্ত পুলিশি পদক্ষেপের প্রয়োজন হয়ে পড়ল। এমন ছবিই ধরা পড়েছে গ্রিসের এথেন্সে একটি খেলার মাঠে। সেখানে লিগ পর্বের একটি ম্যাচ রীতিমত পিছিয়ে দেওয়া হল। সমর্থকদের ছোড়া মশালের আঘাতে গুরুতর আহত হয়েছেন এক পুলিশ অফিসার। সূত্রের খবর, এই ঘটনার জন্য় প্রায় ৪০০ জনকে আটক করা হয়েছে। যার দরুণ গ্রিসের ক্লাব ফুটবল লিগের ম্যাচ পিছিয়ে গেল। জানা গিয়েছে, সপ্তাহের শেষের ম্যাচগুলো পরে খেলানো হবে। কারণ মূলপর্বের কিছু ম্য়াচের জন্য রেফারি পাওয়া যাবে না।
গত বছর ইন্দোনেশিয়ায় এক ফুটবল মাঠ রীতিমত মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছিল। চলছিল ফুটবল ম্য়াচ। ইন্দোনেশিয়ার জাভার মালাং শহরের স্টেডিয়ামে ম্যাচ শেষে লেগে গেল ধুন্ধুমার। সূত্রের খবর, পদপিষ্ট হয়ে প্রায় দেড়শোর জনের বেশি সমর্থকের মৃত্যু হয়। পূর্ব জাভা প্রদেশের এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভার (East Java) মালাং শহরের স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল দুই যুযুধান প্রতিপক্ষ আরেমা এফসি (Arema FC) এবং পার্সেবায়া সুরাবায়া ( Persebaya Surabaya) ক্লাব। ঘরের মাঠে ম্যাচে হারের পরেই ক্ষেপে ওঠেন আরেমা এফসির সমর্থকরা। গ্যালারি ছেড়ে মাঠে নেমে পড়েন শত শত সমর্থক। শুরু হয়ে যায় তুমুল অশান্তি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের রাখতে পাটলা কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়ে পুলিশ। আর তাঁর পরেই মাঠ ছাড়তে গিয়ে পদপিষ্ট হন ফুটবল সমর্থকরা। যেই ঘটনার পর আপাতত সপ্তাহখানেকের জন্য যাবতীয় ম্যাচ স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। আরেমা এফসি দলের ওপর এই মরসুমের বাকি টুর্নামন্টের জন্য ম্যাচ আয়োজনের ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সূত্রের খবর, মৃতের সংখ্যা দেড়শো ছাড়িয়েছে। সংখ্যাটা প্রায় ১৭০।
বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ''পিএসএসআই কাঞ্জুরুহান স্টেডিয়ামে আরেমা সমর্থকদের কর্মকাণ্ডের জন্য অনুতপ্ত। আমরা দুঃখিত এবং ঘটনার জন্য নিহতদের পরিবার এবং সমস্ত পক্ষের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। সেই জন্য পিএসএসআই অবিলম্বে একটি তদন্ত দল গঠন করেছে এবং অবিলম্বে সেই দল মালাংয়ে গিয়েছে।''
উল্লেখ্য, এর আগে ইডেন গার্ডেন্সে ১৯৮০ সালে এমনই একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছিল। সেবার ইস্টবেঙ্গল বনাম মোহনবাগান ম্য়াচে প্রায় ১৬ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)