(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Mimi Chakraborty: আব্দার করেছিলেন জার্সির, টলিউডের অভিনেত্রীর কাছে উপহার পাঠিয়ে দিল কেকেআর
IPL 2023: কেকেআরের কাছে কাস্টমাইজড জার্সির আব্দার করেছিলেন মিমি চক্রবর্তী।
কলকাতা: ইডেন গার্ডেন্সে (Eden Gardens) কলকাতা নাইট রাইডার্সের (KKR) ম্যাচ মানেই অভিনেতা-অভিনেত্রীদের ভিড়। হবে নাই বা কেন? কেকেআরের মালিক যে শাহরুখ খান-জুহি চাওলা। বলিউডের দুই নক্ষত্রের আমন্ত্রণে তাই নাইটদের সমর্থন করতে হাজির হয়ে যান তারকা অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। কখনও সোনু সুদ, তো কখনও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। গানের জগতের তারকারাও বাদ যান না। ঊষা উত্থুপ তো নিয়মিতভাবে বেগুনি শাড়ি পরে হাজির হয়ে যান মাঠে। এবারের আইপিএলে ঋতাভরী চক্রবর্তী, দর্শনা বণিকদেরও দেখা গিয়েছে মাঠে।
কেকেআরের কাছে কাস্টমাইজড জার্সির আব্দার করেছিলেন মিমি চক্রবর্তী। টলিউডের অভিনেত্রী সাংসদও। সোশ্যাল মিডিয়ায় গত ১২ এপ্রিল তিনি লিখেছিলেন, 'আমিও জার্সি চাই'। সেই আব্দার নজর এড়ায়নি নাইট ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের। মিমির জন্য বিশেষ জার্সি পাঠিয়ে দিল কেকেআর। জার্সির পিছনে লেখা, 'মিমি'। নিজের নামাঙ্কিত কেকেআর জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত অভিনেত্রী। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি পোস্ট করেছে কেকেআর। সঙ্গে ক্যাপশন, 'সোনালি-বেগুনি জার্সি। দারুণ লাগছে মিমি'।
দুশোও যথেষ্ট নয়?
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দুশো রানও আর নিরাপদ নয়। আইপিএলে গুচ্ছ গুচ্ছ ম্যাচ হচ্ছে। যেখানে প্রথমে ব্যাট করা দল দুশোর ওপর রান তুলছে। সমর্থকেরা ধরেই নিচ্ছেন যে, ম্যাচ জিতবে প্রিয় দল। কিন্তু শেষে দেখা যাচ্ছে উলটপুরাণ। ম্যাচ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে প্রতিপক্ষ। কখনও পাঁচ বলে পাঁচ ছক্কায় বাজিমাত হচ্ছে। কখনও শেষ বলে ওভার বাউন্ডারিতে। রবিবার ২১৪/২ তুলেও সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কাছে ৪ উইকেটে হেরে গিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস।
View this post on Instagram
কী কারণে দুশো রানও আর নিরাপদ নয়? কলকাতা নাইট রাইডার্সের (KKR) বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলতে পাঞ্জাব কিংস এখন কলকাতায়। এবিপি লাইভের (ABP Live) প্রশ্নে ম্যাচের আগে পাঞ্জাব কিংসের (Punjab Kings) ব্যাটিং কোচ ওয়াসিম জাফর (Wasim Jaffer) বলেছেন, 'পরিস্থিতি এখন অনেক বেশি ব্যাটিং সহায়ক হয়ে গিয়েছে। পরের দিকে শিশির পড়ছে বলে ব্যাটিং আরও সহজ হয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার এসে যাওয়াটাও একটা বড় ফ্যাক্টর। বোলারদের কাজটা অনেক বেশি কঠিন হয়ে গিয়েছে। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার এসে যাওয়ায় দলগুলি অতিরিক্ত ব্যাটার খেলাতে পারছে। ব্যাটাররাও আগের চেয়ে অনেক বেশি ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলছে।'
আরও পড়ুন: আইপিএলে নারাইন ম্যাজিক কি শেষ? রহস্যভেদ করে ফেলেছেন ব্যাটাররা?