IND vs WI, 1st T20I: ফাঁকা ইডেনেই প্রথম টি-টোয়েন্টি, শেষ ২ ম্যাচে দর্শক আনতে বোর্ডকে চিঠি সিএবির
IND vs WI, 1st T20I: সেই মতো আমদাবাদে গ্যালারিতে দর্শক ছাড়াই মাঠে খেলা হয়েছে। এবার ইডেনে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও দর্শকশূন্য মাঠেই হবে। পরের ২ টো টি-টোয়েন্টির জন্য বোর্ডকে চিঠি দিচ্ছে সিএবি।
কলকাতা: আগেই বাের্ডের পক্ষ থেকে ভারত- ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়ান ডে সিরিজের ৩ ম্যাচে দর্শকশূন্য মাঠে খেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই মতো আমদাবাদে গ্যালারিতে দর্শক ছাড়াই মাঠে খেলা হয়েছে। এবার ইডেনে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচেও দর্শকশূন্য মাঠেই খেলা হবে। কিন্তু পরের ২ টো টি-টোয়েন্টির জন্য বোর্ডকে চিঠি দিচ্ছে সিএবি। রাজ্য সরকার ৭৫% দর্শক নিয়ে স্টেডিয়ামে খেলা আয়োজনের অনুমতি দিয়েছে। সেই মর্মেই চিঠি দিয়ে বোর্ডের অনুমতি চাইছে অভিষেক ডালমিয়ার ক্রিকেট বোর্ড। তবে প্রথম টি-টোয়েন্টির জন্য আপার টিয়ার ও হসপিটালিটি বক্সে স্পনসর ও কর্মকর্তাদের বসার আয়োজন করেছে সিএবি। আগামী ১৬ তারিখ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হতে চলেছে ২ দল।
চোটের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ভারতের সীমিত ওভারের দলের সহ-অধিনায়ক কে এল রাহুল ও বাঁ হাতি অল-রাউন্ডার অক্ষর পটেল। তাঁদের বদলে দলে এসেছেন রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও দীপক হুডা।
আজ আমদাবাদে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজের তৃতীয় একদিনের ম্যাচ চলছে। আজই এই সিরিজের শেষ ম্যাচ। এরপর দু’দল চলে আসবে কলকাতায়। টি-২০ সিরিজের তিনটি ম্যাচই হবে ইডেন গার্ডেন্সে। ১৬ ফেব্রুয়ারি টি-২০ সিরিজের প্রথম ম্যাচ।
বিসিসিআই সূত্রে খবর, ৯ ফেব্রুয়ারি একদিনের সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ চলাকালীন ফিল্ডিং করার সময় বাঁ পায়ের হ্যামস্ট্রিংয়ে টান ধরে রাহুলের। অক্ষর করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। সুস্থ হয়ে ওঠার পর তিনি রিহ্যাবিলিটেশন শুরু করেছেন। রিহ্যাবের চূড়ান্ত পর্যায়ে আছেন তিনি। সেই কারণেই টি-২০ সিরিজে তিনিও নেই।
রাহুল ও অক্ষর টি-২০ সিরিজ খেলার বদলে বেঙ্গালুরুতে জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে যাবেন। সেখানে তাঁদের চোট পরীক্ষা করা হবে এবং রিহ্যাব চলবে।
টি-২০ সিরিজের জন্য ঘোষিত ভারতীয় দল- রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ঈশান কিষান, বিরাট কোহলি, শ্রেয়স আইয়ার, সূর্য কুমার যাদব, ঋষভ পন্থ, বেঙ্কটেশ আইয়ার, দীপক চাহার, শার্দুল ঠাকুর, রবি বিষ্ণোই, যুজবেন্দ্র চাহল, ওয়াশিংটন সুন্দর, মহম্মদ সিরাজ, ভুবনেশ্বর কুমার, আবেশ খান, হর্ষল পটেল, রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও দীপক হুডা।