![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
ISL 2024: সেরা ছয়ে থাকার লড়াই, কাল ঘরের মাঠে চেন্নাইয়িন এফসির বিরুদ্ধে খেলতে নামবে ইস্টবেঙ্গল
East Bengal vs Channaiyin FC: এই প্রথম নয়, বারবার এমন হয়েছে ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে। তবে তা মরশুমের শুরুর দিকে। ক্রমশ এই রোগ সারিয়ে তুলেছিলেন কুয়াদ্রাত।
![ISL 2024: সেরা ছয়ে থাকার লড়াই, কাল ঘরের মাঠে চেন্নাইয়িন এফসির বিরুদ্ধে খেলতে নামবে ইস্টবেঙ্গল ISL 2024: East Bengal vs Channaiyin FC match preview, stat get to know ISL 2024: সেরা ছয়ে থাকার লড়াই, কাল ঘরের মাঠে চেন্নাইয়িন এফসির বিরুদ্ধে খেলতে নামবে ইস্টবেঙ্গল](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/02/25/af9609a50dcd2d6fc7f327fd07f6d8eb1708874505264206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: সেরা ছয়ের লক্ষ্যের দিকে দৌড়নো ইস্টবেঙ্গল এফসি ক্রমশ পিছিয়ে পড়লেও তারা এখনও লক্ষ্যপূরণের আশায় রয়েছে। কারণ, তাদের এখনও সাতটি ম্যাচ বাকি। অর্থাৎ, তাদের সামনে এখনও ২১টি পয়েন্ট রয়েছে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের সেরা ছয়ে থাকার দৌড় এখন যে অবস্থায় রয়েছে, যে ভাবে অঘটনও ঘটছে প্রায়ই, তার পরে এখন কেউই জোর গলায় বলতে পারবে না যে, এ বছরও প্লে-অফে ওঠা হবে না লাল-হলুদ শিবিরের। গত ম্যাচে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে অল্পের জন্য হারের পর তাদের কোচও সেই আশার কথাই শুনিয়েছেন।
কার্লস কুয়দ্রাত এখনও আশাবাদী, তাঁর দলের প্লে অফে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, এই মুহূর্তে ছ’নম্বরে থাকা জামশেদপুর এফসি ২০ পয়েন্ট নিয়ে সেখানে বসে রয়েছে। কিন্তু তাদের আর পাঁচটি ম্যাচ বাকি। ছ’নম্বরে থাকার দৌড়ে এই দুই দল ছাড়াও রয়েছে নর্থইস্ট ইউনাইটেড (১৬ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট), বেঙ্গালুরু এফসি (১৭-য় ১৮), পাঞ্জাব এফসি (১৫-য় ১৪) এবং চেন্নাইন এফসি (১৫-য় ১৫)— মোট ছ’টি দল। এদের পিছনে ফেলে ছ’নম্বরে পৌঁছে যাওয়ার একটাই রাস্তা, পরের ম্যাচগুলিতে একটিও পয়েন্ট না খোয়ানো। সোমবার ঘরের মাঠে চেন্নাইনের বিরুদ্ধে সেই লক্ষ্য নিয়েই নামবে লাল-হলুদ বাহিনী।
গত ম্যাচে জিতলে এতদিনে ছয়ের দোরগোড়ায় পৌঁছে যেত ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু সে দিন যে ভাবে তিন পয়েন্ট হাতছাড়া হয় তাদের, তা খুবই হতাশাজনক। ৮০ মিনিট পর্যন্ত এক গোলে এগিয়ে থাকার পর ৮১ মিনিট ও স্টপেজ টাইমের সাত মিনিটের মাথায় গোল খেয়ে হারতে হয় তাদের। ম্যাচের শেষ ১৬ মিনিটের মধ্যে জামশেদপুর দু’টি গোল করার আগেই ব্যবধান বাড়ানোর একাধিক সহজ সুযোগ পায় লাল-হলুদ বাহিনী। সেই সুযোগগুলি হাতছাড়া করার মাশুলই দিতে হয় কার্লস কুয়াদ্রাতের দলকে।
বিদেশিরাই ভরসা, সমস্যাও
এই প্রথম নয়, বারবার এমন হয়েছে ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে। তবে তা মরশুমের শুরুর দিকে। ক্রমশ এই রোগ সারিয়ে তুলেছিলেন কুয়াদ্রাত। কিন্তু ঠিক আসল সময়েই ফের সেই পুরনো রোগে আক্রান্ত হয় তারা। এগিয়ে থেকেও হার। কিন্তু নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার দশ মিনিট আগে পর্যন্ত এগিয়ে থাকার পরও হেরে যাওয়াটা যে কোনও দলের মানসিক শক্তির দফা রফা করে দিতে পারে। সোমবার চেন্নাইনের বিরুদ্ধে যখন খেলতে নামবে লাল-হলুদ ব্রিগেড, তখনই বোঝা যাবে, সেই হারের ধাক্কা আদৌও তারা সামলাতে পেরেছে কি না।
চোটের জন্য হোসে পার্দো, সল ক্রেসপোরা এমনিতেই দলের বাইরে। পার্দো তো সারা মরশুমের জন্যই ছিটকে গিয়েছেন। তাই লাল-হলুদ শিবিরে আপাতত পাঁচজন বিদেশী খেলার মতো অবস্থায় আছেন। সদ্য দলে যোগ দেওয়া মিডফিল্ডার ভিক্টর ভাজকেজ, ফরোয়ার্ড ফেলিসিও ব্রাউন, সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হিজাজি মাহের ও স্ট্রাইকার ক্লেটন সিলভা। পার্দোর জায়গায় সদ্য শিবিরে যোগ দেওয়া সার্বিয়ান সেন্টার ব্যাক আলেকজান্দার প্যানটিচকে বৃহস্পতিবার মাঠে দেখা যায় ম্যাচের শুরু থেকেই। কিন্তু ক্লেটন ও মাহের ছাড়া তিন নতুন বিদেশীকে একেবারেই তৈরি মনে হচ্ছে না। এটাই কার্লস কুয়াদ্রাতের দলের সবচেয়ে বড় সমস্যা। তথ্য সংগ্রহ: আইএসএল মিডিয়া
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)