HMD Smartphones: প্রথমবার ভারতে আসতে চলেছে এইচএমডি ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন, কোন মডেল লঞ্চ হতে পারে?
HMD Brand Phone: এক্স মাধ্যমে এইচএমডি সংস্থা নিশ্চিত ভাবে জানিয়েছে আগামী ২৯ এপ্রিল প্রথম এইচএমডি ব্র্যান্ডের ফোন যা ভারতে লঞ্চ হতে চলেছে তার নাম ঘোষণা করবে সংস্থা।
HMD Smartphones: এইচএমডি সংস্থা তাদের নিজস্ব ব্র্যান্ডের বেশ কিছু স্মার্টফোন (HMD Brand Smartphones) প্রথমবার লঞ্চ করতে চলেছে ভারতে। ইউরোপের নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় এইচএমডি পালস সিরিজের (HMD Pulse Series) ফোন লঞ্চ হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে এইচএমডি পালস, এইচএমডি পালস প্লাস এবং এইচএমডি প্লাস প্রো। ভারতেও লঞ্চ হতে চলেছে এই ফোনগুলি। তবে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ এখনও জানা যায়নি। যদিও এইচএমডি সংস্থার পক্ষ থেকে এটা ঘোষণা করা হয়েছে যে এই ফোনগুলি ভারতে লঞ্চ হবে। সম্ভবত আগামী সপ্তাহেই ভারতে আসতে চলেছে এইচএমডি সংস্থার প্রথম ফোন। কোন ফোন লঞ্চ হবে দেশে, সেকথা আগামী সপ্তাহে ঘোষণা হতে পারে।
এক্স মাধ্যমে এইচএমডি সংস্থা নিশ্চিত ভাবে জানিয়েছে আগামী ২৯ এপ্রিল প্রথম এইচএমডি ব্র্যান্ডের ফোন যা ভারতে লঞ্চ হতে চলেছে তার নাম ঘোষণা করবে সংস্থা। আপাতত এই ফোন সম্পর্কে আর কোনও তথ্যই প্রকাশ হয়নি। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে হয়তো এইচএমডি সংস্থার ভারতে লঞ্চ হতে চলা প্রথম ফোন সম্পর্কে কিছু তথ্য প্রকাশ্যে আসবে। অনুমান, এইচএমডি পালস সিরিজের ফোনগুলিই এবার ইউরোপের নির্দিষ্ট জায়গার পর ভারতে লঞ্চ হবে।
ইউরোপে এইচএমডি পালস ফোন লঞ্চ হয়েছে EUR 140- এই দামে, ভারতীয় মুদ্রায় যা আনুমানিক ১২,৪৬০ টাকা। অন্যদিকে এইচএমডি পালস প্লাস মডেলের দাম EUR 160, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৪,২৪০ টাকা। এছাড়াও এইচএমডি পালস প্রো ফোনের দাম EUR 180, ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১৬ হাজার টাকার কাছাকাছি। ভারতে এইচএমডি পালস সিরিজের এই তিন ফোন কত দামে লঞ্চ হতে পারে কিংবা ফোনগুলি কোন কোন র্যাম এবং স্টোরেজ কনফিগারেশনে লঞ্চ হতে পারে তা এখনও স্পষ্ট নয়।
ইউরোপে লঞ্চ হওয়া এইচএমডি পালস এবং পালস প্লাস মডেলে রয়েছে Unisoc T606 প্রসেসর। ৬ জিবি পর্যন্ত র্যাম, ২৫৬ জিবি পর্যন্ত অনবোর্ড স্টোরেজ এবং অ্যান্ড্রয়েড ১৪ অপারেটিং সফটওয়্যারের সাপোর্ট রয়েছে এই দুই ফোনে। এছাড়াও রয়েছে ৬.৬৫ ইঞ্চির এলসিডি স্ক্রিন যার রিফ্রেশ রেট ৯০ হার্টজ, ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ১০ ওয়াটের চার্জিং সাপোর্ট রয়েছে এই দুই ফোনে। এইচএমডি পালস ফোনে রয়েছে ডুয়াল রেয়ার ক্যামেরা ইউনিট এবং সেখানে ১৩ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি সেনসর রয়েছে। অন্যদিকে এইচএমডি পালস প্লাস মডেলে রয়েছে ডুয়াল রেয়ার ক্যামেরা সেটআপ এবং সেখানে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি সেনসর রয়েছে। এইচএমডি পালস সিরিজের এই দুই ফোনের স্ক্রিনের উপরেই রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা সেনসর।
আরও পড়ুন- কী কী ফিচার রয়েছে রিয়েলমি সি৬৫ ৫জি ফোনে? কেনার আগে দেখে নিন
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।