৭টায় বাংলা (Seg 1): কত উঁচু থেকে কীভাবে পড়েছিল অনিসের দেহ ? উপর থেকে বালিশ ফেলে পরীক্ষা করল ফরেন্সিক দল
আনিসের মৃত্যুর রাতে আমতা থানায় বারবার ফোন করলেও আসেনি পুলিশ, দাবি আনিসের বাবার। পুলিশের সঙ্গে তাঁর কথা হয় বলে দাবি। সেই কথোপকথনের অডিও ভাইরাল। যদিও ভাইরাল অডিওর সত্যতা যাচাই করেনি এবিপি আনন্দ।
কোন পথে আনিস-মৃত্যুর তদন্ত? ভবানী ভবনে হাওড়া গ্রামীণের এসপি-কে তলব রাজ্য পুলিশের ডিজি-র। এসপি-র থেকে রিপোর্ট নিলেন ডিজিপি। ভবানী ভবনে দীর্ঘক্ষণ ধরে বৈঠক। গোটা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তের নির্দেশ। ডিএসপি পদমর্যাদার অফিসারকে দিয়ে তদন্তের নির্দেশ ডিজিপির। ‘মৃত্যুর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। ভোর ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে পুলিশ রওনা হয়। এমন নয় যে পুলিশ সাড়া দেয়নি। অস্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবেই তদন্ত শুরু হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা আছে, পুলিশ নিজের কাজ করার চেষ্টা করছে। তদন্তের স্বার্থে পুলিশ যা করার করছে। তদন্তের স্বার্থে কোনও মন্তব্য করা ঠিক হবে না। এটা ঠিক যে আনিসের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ছিল। পুলিশের গাফিলতির অভিযোগেরও তদন্ত করে দেখা হবে। গোটা ঘটনার তদন্ত উচ্চপদস্থ আধিকারিক দ্বারাই করা হবে। আনিসের পরিবার নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য পুলিশের উপর আস্থা রাখতে পারে। তদন্তে যে দোষী প্রমাণিত হবে, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে’রা জানান সবটাই তদন্ত হচ্ছে। তদন্তের স্বার্থে এখনই কোনও মন্তব্য করবেন না তাঁরা।' জানানো হল পুলিশের তরফে।
কত উঁচু থেকে কীভাবে পড়েছিল দেহ? উপর থেকে বালিশ ফেলে পরীক্ষা করল ফরেন্সিক দল। আনিসের বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা হল নমুনা।
আনিস-মৃত্যুর প্রতিবাদে আমতা থানা অভিযান এসএফআই-ডিওয়াইএফআই-এর। পুলিশের বাধা। ভাঙল ব্যারিকেড। থানার বাইরে অবস্থান বিক্ষোভ, ডেপুটেশন। ৫ দিনের মধ্যে দোষীদের গ্রেফতার না করা হলে বড় আন্দোলনের পথে যাওয়ার হুঁশিয়ারি এসএফআই-ডিওয়াইএফআইয়ের। অন্যদিকে রাজাবাজারেও রাস্তা অবরোধ এসএফআইয়ের।
পুলিশের পোশাক পরে তৃণমূলের গুন্ডারা আনিসকে ফেলে খুন করেছে। অভিযোগ শুভেন্দু অধিকারীর। পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি।
আনিস মৃত্য়ুর ঘটনায় দিকে দিকে SFI-র বিক্ষোভ কর্মসূচি। এই বিষয়ে ফিরহাদ হাকিম বলেন, 'বিক্ষোভ করে লাভ নেই। প্রকৃত দোষীকে গ্রেফতার করতে হবে। ঘটনার পুরো তদন্ত করে তা সামনে আনতে হবে। বিক্ষোভ করে সময় নষ্ট। মূল অভিযুক্তকে সনাক্ত করে আদালতে পেশ করতে হবে।'
সেলাই মেশিন চুরি করতে এসে সত্তরোর্ধ্ব মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুরে চাঞ্চল্য। বাড়িতে একাই থাকতেন সত্তরোর্ধ্ব ওই মহিলা। লাগোয়া বাড়িতে থাকতেন মহিলার পুত্র, পুত্রবধূ ও তাঁদের এক সন্তান। চিত্কার শুনে ছুটে এসে মহিলাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবার। ডায়মন্ড হারবার থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
গুলি বোমাবাজির ঘটনায় উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুর। গুলিবিদ্ধ যুবক SSKM হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মাথা ফেটেছে আর এক যুবকের। আক্রান্তদের অভিযোগ দুষ্কৃতী তাণ্ডবের প্রতিবাদ করাতেই হামলার ঘটনা। যদিও স্থানীয় বিধায়কের দাবি, দুদল দুষ্কৃতীদের মধ্যে গণ্ডগোলের জেরেই এই ঘটনা ঘটেছে। দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।