৭টায় বাংলা (১): কোচবিহারের পর এবার নন্দীগ্রাম যাচ্ছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়, 'উনি হিংসায় উস্কানি দিচ্ছেন', আক্রমণ তৃণমূলের
কোচবিহারের পর এবার নন্দীগ্রাম যাচ্ছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। ‘ভোট পরবর্তী হিংসা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবেন রাজ্যপাল’।বিএসএফের কপ্টারে কাল সকালে নন্দীগ্রামে যাচ্ছেন রাজ্যপাল।নন্দীগ্রাম বাজারে, বঙ্কিম মোড়, কেন্দামারিতে যাবেন রাজ্যপাল।এলাকা পরিদর্শনের পর জানকীনাথ মন্দির যাবেন রাজ্যপাল। রাজ্যপালের সফর প্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, জনগনের পয়সায় হিংসায় উস্কানি দিচ্ছেন রাজ্যপাল।
শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, 'মহিলাদের উপর শারীরিক নির্যাতন ও ধর্ষণ করা হয়েছে। ভয়ে অনেকেই এফআইআর করছেন না। এখনো ভয়ের পরিবেশ রয়েছে। বাড়ি ও দোকান ভাঙচুর করা হয়েছে। যা ঘটছে তা দেখানোর সাহস পাচ্ছে না সংবাদ মাধ্যম।'
কোচবিহারে আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের অনেকেই পাশের রাজ্য অসমে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন বলে অভিযোগ। শুক্রবার তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে রাঙ্গাপোলি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিবিরে যান রাজ্যপাল।
মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার পরই রাজ্যের কৃষকদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি পাঠান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রীর কিষাণ সম্মান নিধির টাকার দাবি তুলে চিঠি পাঠান তিনি। আজ রাজ্যের ৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে প্রথম কিস্তির টাকা পৌঁছায়। সেই উপলক্ষে আজ কৃষকদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কেন্দ্রের ওই প্রকল্পের টাকা যাতে বাংলার কৃষকদের কাছে পৌঁছায় তার জন্য প্রয়োজনীয় সব কাজ করেছে রাজ্য সরকার। ১৮ হাজার টাকা প্রাপ্য হলেও কৃষকরা পাচ্ছেন অনেক কম। রাজ্য সরকার না লড়াই করলে এইটুকুও পাওয়া যেত না।
মালদার ইংরেজবাজার পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিনের দাবিতে বিক্ষোভ গ্রাহকদের। আজ সকাল ৬টা থেকে দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য লম্বা লাইন পড়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সামনে। সকাল ১০টায় আচমকাই নোটিস দেওয়া হয়, ভ্যাকসিনেশনের দ্বিতীয় ডোজের নিয়ম বদল হয়েছে। ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ পর দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। এতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রাহকরা। তাঁদের অভিযোগ, আগে কেন নোটিস দেওয়া হয়নি। বিক্ষোভ শুরু করেন গ্রাহকরা। এই অবস্থায় দরজা বন্ধ করে ভিতরে বসে থাকেন পুর কর্মীরা। যদিও পুর প্রশাসনের দাবি, গতকাল অর্ডার এসেছে। সেইমতো নোটিস দেওয়া হয়েছে।
মালদার ইংরেজবাজার পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভ্যাকসিনের দাবিতে বিক্ষোভ গ্রাহকদের। আজ সকাল ৬টা থেকে দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য লম্বা লাইন পড়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সামনে। সকাল ১০টায় আচমকাই নোটিস দেওয়া হয়, ভ্যাকসিনেশনের দ্বিতীয় ডোজের নিয়ম বদল হয়েছে। ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহ পর দেওয়া হবে ভ্যাকসিন। এতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রাহকরা। তাঁদের অভিযোগ, আগে কেন নোটিস দেওয়া হয়নি। বিক্ষোভ শুরু করেন গ্রাহকরা। এই অবস্থায় দরজা বন্ধ করে ভিতরে বসে থাকেন পুর কর্মীরা। যদিও পুর প্রশাসনের দাবি, গতকাল অর্ডার এসেছে। সেইমতো নোটিস দেওয়া হয়েছে। হুগলীর একাধিক জায়গাতেও ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে উঠছে হয়রানির অভিযোগ।