এক্সপ্লোর
Advertisement
Bharat Bandh: ভারত বনধের দিনেই টিকরি সীমান্তে আন্দোলনরত কৃষকের মৃত্যু, দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য
এবার বিতর্কে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বিজেপি বেঙ্গলের তরফে একটি ভিডিও ট্যুইট করে দাবি করা হয়েছে, সাংবাদিকদের সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন মহুয়া। এর তীব্র নিন্দা করেছে প্রেস ক্লাব কলকাতা। যদিও, তৃণমূল সাংসদ নিজের বক্তব্যে অনড়।
গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদমাধ্যম। সেই সংবাদমাধ্যম সম্পর্কেই অবমাননাকর মন্তব্য করে কড়া সমালোচনার মুখে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। রবিবার বিজেপি বেঙ্গলের তরফে একটি ভিডিও ট্যুইট করা হয়েছে, যেখানে ওই মন্তব্য শোনা যায়। মহুয়া মৈত্রর মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছে প্রেস ক্লাব কলকাতা। বিবৃতি জারি করে প্রেস ক্লাবের তরফে বলা হয়েছে, কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্র সাংবাদিকদের সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন, তাতে প্রেস ক্লাব, কলকাতা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং তীব্র প্রতিবাদ করছে। তাঁর এই মন্তব্য নিঃসন্দেহে অনভিপ্রেত, অপমানজনক। সাংবাদিকদের আঘাত করার কোনও অধিকার কারও নেই। সাংসদের মন্তব্যে ধিক্কার জানাচ্ছি। আশা করি, সাংসদ তাঁর এই মন্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করে দুঃখপ্রকাশ করবেন। তবে তাঁর মন্তব্যে বিতর্ক তৈরি হলেও, তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র জানিয়েছেন, তিনি তাঁর বক্তব্যে অনড়। সাংগঠনিক বৈঠকে সংবাদমাধ্যম আমন্ত্রিত ছিল না। কিছু খারাপ লোক দলের দুর্নাম করতে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের ডেকেছিল। কড়া সমালোচনার মুখেও, নিজের ব্যাঙ্গাত্মক ট্যুইটে অবস্থানে অনড় থাকারই ইঙ্গিত দিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। ফলে মহুয়া মৈত্রর মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক থামছে না।
এ বিষয়ে কলকাতা প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস শূর বলেছেন, এই মন্তব্যের নিন্দা করেছে প্রেস ক্লাব। আরও অনেকে ব্যক্তিগতভাবে নিন্দা করেছেন। ৭৫ বছর ধরে প্রেস ক্লাবের সদস্যরা স্বাধীনতার জন্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য, বিভিন্ন সময়ে প্রতিবাদ, মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কাজ করেছেন। মান বাড়ছে না কমছে, সেটা ক্লাবের সদস্যরা বিচার করবেন, সাংবাদিকরা বিচার করবেন। প্রেস ক্লাবের সদস্যদের মান নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলছেন। এটা অনভিপ্রেত।
এই ধরনের মন্তব্য কুরুচিকর। জানালেন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
এই মন্তব্য না করলেই ভাল হত, প্রতিক্রিয়া নাট্যব্যক্তিত্ব কৌশিক সেনের।
মহুয়া মৈত্রের এই ধরনের মন্তব্যের প্রতিবাদে গান গেয়েছেন সাংবাদিক তারক চট্টোপাধ্যায়। গানটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে। শুনে নেব সেই গানটি।
ভারত বনধের দিনেই আন্দোলনরত কৃষকের মৃত্যু। টিকরি সীমান্তে মৃত্যু আন্দোলনরত কৃষকের। মৃত কৃষক হরিয়ানার সোনিপতের বাসিন্দা। সকালে মৃত অবস্থায় উদ্ধার হয় দেহ। দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।
দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের বিক্ষিপ্ত প্রভাব রাজ্যে। কোথাও জোর করে বাস আটকানোর চেষ্টা। কোথাও আবার জোর করে বন্ধ করে দেওয়া হল দোকান। বনধ সমর্থনে জোরজুলুমের ছবি উত্তর থেকে দক্ষিণে।
গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদমাধ্যম। সেই সংবাদমাধ্যম সম্পর্কেই অবমাননাকর মন্তব্য করে কড়া সমালোচনার মুখে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। রবিবার বিজেপি বেঙ্গলের তরফে একটি ভিডিও ট্যুইট করা হয়েছে, যেখানে ওই মন্তব্য শোনা যায়। মহুয়া মৈত্রর মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছে প্রেস ক্লাব কলকাতা। বিবৃতি জারি করে প্রেস ক্লাবের তরফে বলা হয়েছে, কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্র সাংবাদিকদের সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন, তাতে প্রেস ক্লাব, কলকাতা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে এবং তীব্র প্রতিবাদ করছে। তাঁর এই মন্তব্য নিঃসন্দেহে অনভিপ্রেত, অপমানজনক। সাংবাদিকদের আঘাত করার কোনও অধিকার কারও নেই। সাংসদের মন্তব্যে ধিক্কার জানাচ্ছি। আশা করি, সাংসদ তাঁর এই মন্তব্য অবিলম্বে প্রত্যাহার করে দুঃখপ্রকাশ করবেন। তবে তাঁর মন্তব্যে বিতর্ক তৈরি হলেও, তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র জানিয়েছেন, তিনি তাঁর বক্তব্যে অনড়। সাংগঠনিক বৈঠকে সংবাদমাধ্যম আমন্ত্রিত ছিল না। কিছু খারাপ লোক দলের দুর্নাম করতে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের ডেকেছিল। কড়া সমালোচনার মুখেও, নিজের ব্যাঙ্গাত্মক ট্যুইটে অবস্থানে অনড় থাকারই ইঙ্গিত দিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ। ফলে মহুয়া মৈত্রর মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক থামছে না।
এ বিষয়ে কলকাতা প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস শূর বলেছেন, এই মন্তব্যের নিন্দা করেছে প্রেস ক্লাব। আরও অনেকে ব্যক্তিগতভাবে নিন্দা করেছেন। ৭৫ বছর ধরে প্রেস ক্লাবের সদস্যরা স্বাধীনতার জন্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য, বিভিন্ন সময়ে প্রতিবাদ, মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কাজ করেছেন। মান বাড়ছে না কমছে, সেটা ক্লাবের সদস্যরা বিচার করবেন, সাংবাদিকরা বিচার করবেন। প্রেস ক্লাবের সদস্যদের মান নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলছেন। এটা অনভিপ্রেত।
এই ধরনের মন্তব্য কুরুচিকর। জানালেন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
এই মন্তব্য না করলেই ভাল হত, প্রতিক্রিয়া নাট্যব্যক্তিত্ব কৌশিক সেনের।
মহুয়া মৈত্রের এই ধরনের মন্তব্যের প্রতিবাদে গান গেয়েছেন সাংবাদিক তারক চট্টোপাধ্যায়। গানটি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে। শুনে নেব সেই গানটি।
ভারত বনধের দিনেই আন্দোলনরত কৃষকের মৃত্যু। টিকরি সীমান্তে মৃত্যু আন্দোলনরত কৃষকের। মৃত কৃষক হরিয়ানার সোনিপতের বাসিন্দা। সকালে মৃত অবস্থায় উদ্ধার হয় দেহ। দেহ পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।
দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের বিক্ষিপ্ত প্রভাব রাজ্যে। কোথাও জোর করে বাস আটকানোর চেষ্টা। কোথাও আবার জোর করে বন্ধ করে দেওয়া হল দোকান। বনধ সমর্থনে জোরজুলুমের ছবি উত্তর থেকে দক্ষিণে।
সমস্ত শো
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ক্রিকেট
ক্রিকেট
ক্রিকেট
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement