বুরারিকাণ্ডের ছায়া রাঁচিতে, ঘর থেকে উদ্ধার একই পরিবারের ৭ জনের ঝুলন্ত দেহ
রাঁচি: বুরারিকাণ্ডের ছায়া এবার রাঁচিতে। চলতিমাসের গোড়ায় নয়াদিল্লির বুরারিতে একই পরিবারের ১১ জনকে ঝুলন্ত মৃতদেহ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সেই রেশ কাটতে না কাটতে এবার ঝাড়খণ্ডের রাজধানীতে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।
সোমবার সকালে কাঁকে পুলিশ স্টেশনের অন্তর্গত এলাকার একটি বাড়ি থেকে সাতজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। মৃতদের মধ্যে ২ শিশুও রয়েছে। পুলিশের অনুমান, আর্থিক সঙ্কটের কারণে পরিবারের সকলেই আত্মহত্যা করেছেন।
পুলিশের এসএসপি অনিস গুপ্ত জানান, প্রাথমিকভাবে দেখে মনে হচ্ছে, এটি আত্মহত্যার ঘটনা। মৃতদের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও ২ শিশু। বাড়ির মালিক অলখ নারায়ণ মিশ্র জানান, গত জানুয়ারি মাস থেকে সেখানে ভাড়াটে হিসেবে থাকতে শুরু করেছিল পরিবারের সদস্যরা। তার আগে, ওই এলাকায় অন্যত্র বসবাস করত।
পুলিশ জানিয়েছে, এদিন সকালে স্কুলভ্যান চালক শিশুদের নিতে এসে ডাকাডাকি শুরু করলে, কোনও সাড়া পাননি। পরে, পাশের আরেক ভাড়াটে দরজা ভেঙে ঢোকেন। যাঁর নামে ভাড়া ছিল তিনি হলেন দীপক ঝা। জানা গিয়েছে, তিনি ভগলপুরের বাসিন্দা। কাজ করতেন গোদরেজ সংস্থায়। পরিবারের বাকি সদস্যরা হলেন—দীপকে স্ত্রী সোনি ঝা, মা গায়ত্রীদেবী, বাবা সচ্চিনানন্জ ঝা এবং দুই সন্তান—দৃষ্টি ও জঙ্গু।
পুলিশের কাছে মিশ্র জানান, দীপক একবার তাঁকে বলেছিলেন, তিনি প্রচণ্ড আর্থিক অনটনের মধ্যে দিয়ে চলছেন। পরিস্থিতি উন্নতি না হলে, তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হবেন।
রাঁচি: বুরারিকাণ্ডের ছায়া এবার রাঁচিতে। চলতিমাসের গোড়ায় নয়াদিল্লির বুরারিতে একই পরিবারের ১১ জনকে ঝুলন্ত মৃতদেহ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সেই রেশ কাটতে না কাটতে এবার ঝাড়খণ্ডের রাজধানীতে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।
সোমবার সকালে কাঁকে পুলিশ স্টেশনের অন্তর্গত এলাকার একটি বাড়ি থেকে সাতজনকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। মৃতদের মধ্যে ২ শিশুও রয়েছে। পুলিশের অনুমান, আর্থিক সঙ্কটের কারণে পরিবারের সকলেই আত্মহত্যা করেছেন।
পুলিশের এসএসপি অনিস গুপ্ত জানান, প্রাথমিকভাবে দেখে মনে হচ্ছে, এটি আত্মহত্যার ঘটনা। মৃতদের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও ২ শিশু। বাড়ির মালিক অলখ নারায়ণ মিশ্র জানান, গত জানুয়ারি মাস থেকে সেখানে ভাড়াটে হিসেবে থাকতে শুরু করেছিল পরিবারের সদস্যরা। তার আগে, ওই এলাকায় অন্যত্র বসবাস করত।
পুলিশ জানিয়েছে, এদিন সকালে স্কুলভ্যান চালক শিশুদের নিতে এসে ডাকাডাকি শুরু করলে, কোনও সাড়া পাননি। পরে, পাশের আরেক ভাড়াটে দরজা ভেঙে ঢোকেন। যাঁর নামে ভাড়া ছিল তিনি হলেন দীপক ঝা। জানা গিয়েছে, তিনি ভগলপুরের বাসিন্দা। কাজ করতেন গোদরেজ সংস্থায়। পরিবারের বাকি সদস্যরা হলেন—দীপকে স্ত্রী সোনি ঝা, মা গায়ত্রীদেবী, বাবা সচ্চিনানন্জ ঝা এবং দুই সন্তান—দৃষ্টি ও জঙ্গু।
পুলিশের কাছে মিশ্র জানান, দীপক একবার তাঁকে বলেছিলেন, তিনি প্রচণ্ড আর্থিক অনটনের মধ্যে দিয়ে চলছেন। পরিস্থিতি উন্নতি না হলে, তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হবেন।