মমতা বা মায়াবতীকে প্রধানমন্ত্রী মুখ করতে রাজি, ইঙ্গিত কংগ্রেসের, নেত্রী চান, আগে মোদী সরকার বিদায় হোক, বললেন সুদীপ
নয়াদিল্লিঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা মায়াবতীকে সামনে রেখে, প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তুলে ধরে ২০১৯ এর ভোটে যেতে রাজি, এমন ইঙ্গিত দিল কংগ্রেস। দলের সভাপতি রাহুল গাঁধীই বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী বলে ইতিমধ্যে জানিয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু এখন অবস্থান বদলের ইঙ্গিত। কংগ্রেস বলছে, আরএসএসের সমর্থন নেই, এমন যে কাউকে বিরোধী শিবির থেকে প্রধানমন্ত্রী মুখ হিসাবে পেশ করা হলে তাঁকে মেনে নিতে তাদের আপত্তি নেই।
কংগ্রেস সূত্রে আরও বলা হচ্ছে, বিজেপিকে ২০১৯-এ ক্ষমতা ফের দখল করা থেকে আটকাতে কংগ্রেসের রাজ্যে রাজ্যে আঞ্চলিক দলগুলির হাত ধরতেও আপত্তি নেই।
রবিবার কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের পর কংগ্রেস জানিয়ে দেয়, ২০১৯-এ রাহুলই তাঁদের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হবেন। রাহুলকে বিজেপিকে রুখতে সমমনোভাবাপন্ন দলগুলির সঙ্গে জোট গড়ার উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষমতাও দেয় কমিটি।
এখন কোনও মহিলাকে বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী পদে তুলে ধরতে চাইলে রাহুল কি নিজেকে সরিয়ে নেবেন, প্রশ্ন করা হলে কংগ্রেসের সূত্রটি বলে, কংগ্রেস সভাপতি আরএসএসের সমর্থনপুষ্ট ছাড়া যে কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে তৈরি। দেখা যাক, বল কোনদিকে গড়ায়।
বিরোধী শিবির থেকে মমতা বা বিএসপি সভানেত্রীকে প্রধানমন্ত্রী মুখ হিসাবে হাজির করার জল্পনা শোনা যাচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরেই।
এ প্রসঙ্গেই তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের প্রতিনিধি বিজেন্দ্র সিংহকে বললেন, তাঁদের নেত্রী কে প্রধানমন্ত্রী হবেন, সে ব্যাপারে উদাস। তিনি চান, আগে মোদী সরকার বিদেয় হোক, তারপর ঠিক করা যাবে, কে প্রধানমন্ত্রী হবেন।
নয়াদিল্লিঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা মায়াবতীকে সামনে রেখে, প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তুলে ধরে ২০১৯ এর ভোটে যেতে রাজি, এমন ইঙ্গিত দিল কংগ্রেস। দলের সভাপতি রাহুল গাঁধীই বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী বলে ইতিমধ্যে জানিয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু এখন অবস্থান বদলের ইঙ্গিত। কংগ্রেস বলছে, আরএসএসের সমর্থন নেই, এমন যে কাউকে বিরোধী শিবির থেকে প্রধানমন্ত্রী মুখ হিসাবে পেশ করা হলে তাঁকে মেনে নিতে তাদের আপত্তি নেই।
কংগ্রেস সূত্রে আরও বলা হচ্ছে, বিজেপিকে ২০১৯-এ ক্ষমতা ফের দখল করা থেকে আটকাতে কংগ্রেসের রাজ্যে রাজ্যে আঞ্চলিক দলগুলির হাত ধরতেও আপত্তি নেই।
রবিবার কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের পর কংগ্রেস জানিয়ে দেয়, ২০১৯-এ রাহুলই তাঁদের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হবেন। রাহুলকে বিজেপিকে রুখতে সমমনোভাবাপন্ন দলগুলির সঙ্গে জোট গড়ার উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষমতাও দেয় কমিটি।
এখন কোনও মহিলাকে বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী পদে তুলে ধরতে চাইলে রাহুল কি নিজেকে সরিয়ে নেবেন, প্রশ্ন করা হলে কংগ্রেসের সূত্রটি বলে, কংগ্রেস সভাপতি আরএসএসের সমর্থনপুষ্ট ছাড়া যে কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে তৈরি। দেখা যাক, বল কোনদিকে গড়ায়।
বিরোধী শিবির থেকে মমতা বা বিএসপি সভানেত্রীকে প্রধানমন্ত্রী মুখ হিসাবে হাজির করার জল্পনা শোনা যাচ্ছে বেশ কিছুদিন ধরেই।
এ প্রসঙ্গেই তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের প্রতিনিধি বিজেন্দ্র সিংহকে বললেন, তাঁদের নেত্রী কে প্রধানমন্ত্রী হবেন, সে ব্যাপারে উদাস। তিনি চান, আগে মোদী সরকার বিদেয় হোক, তারপর ঠিক করা যাবে, কে প্রধানমন্ত্রী হবেন।