এক্সপ্লোর
Advertisement
এসএসকেএম-এ প্রথমবার ‘রঁদেভু’ পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচার
একবার জটিল অস্ত্রোপচার করে প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন এসএসকেএম-এর চিকিত্সকরা। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই ফের শরীরে বাসা বেঁধেছিল জটিল রোগ। আর এবারেও ত্রাতা হয়ে দাঁড়াল রাজ্যের পয়লা নম্বর সরকারি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। দক্ষিণ ২৪ পগনার লক্ষীকান্তপুরের বাসিন্দা সুভাষ হালদার। বয়স ৪৬ বছর। পরিবার সূত্রে খবর, বছর পাঁচেক আগে তাঁর লিভারে সিস্ট ধরা পড়ে। ২০১৫ সালে স্ত্রী মিঠুর লিভারের একাংশ প্রতিস্থাপন করা হয় স্বামীর শরীরে। কিন্তু এবছরের গোড়া থেকেই ফের লিভারের সমস্যা শুরু হয় এই ব্যক্তির। এসএসকেএম-এর চিকিত্সকরা পরীক্ষা করে দেখেন, পিত্তনালি ক্রমশঃ সরু হয়ে যাচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, ইআরসিপি এবং পিটিবিডি, এই পদ্ধতিতে আলাদা আলাদাভাবে মোট চারবার সেই পিত্তনালির সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সফল হয়নি। তবে হাল ছাড়েননি গ্যাসট্রোএনটেরেলজি ও ইন্টারভেনশনাল রেডিওলজি বিভাগের বিশেষজ্ঞরা। মঙ্গলবার ফের অস্ত্রোপচার করা হয় সুভাষের। এবারে আসে সাফল্যও। চিকিত্সকদের দাবি, ইআরসিপি এবং পিটিবিডি মিশিয়ে ‘রঁদেভু’ পদ্ধতিতে খুব কম কাটাছেঁড়া করে এই অস্ত্রোপচার করা হয়। এসএসকেএম-এ এ এধনের অস্ত্রোপচার এই প্রথম। আপাতত কিছুদিন পর্যবেক্ষণে রাখা হবে রোগীকে। তারপর মিলবে বাড়ি ফেরার অনুমতি।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, ইআরসিপি এবং পিটিবিডি, এই পদ্ধতিতে আলাদা আলাদাভাবে মোট চারবার সেই পিত্তনালির সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সফল হয়নি। তবে হাল ছাড়েননি গ্যাসট্রোএনটেরেলজি ও ইন্টারভেনশনাল রেডিওলজি বিভাগের বিশেষজ্ঞরা। মঙ্গলবার ফের অস্ত্রোপচার করা হয় সুভাষের। এবারে আসে সাফল্যও। চিকিত্সকদের দাবি, ইআরসিপি এবং পিটিবিডি মিশিয়ে ‘রঁদেভু’ পদ্ধতিতে খুব কম কাটাছেঁড়া করে এই অস্ত্রোপচার করা হয়। এসএসকেএম-এ এ এধনের অস্ত্রোপচার এই প্রথম। আপাতত কিছুদিন পর্যবেক্ষণে রাখা হবে রোগীকে। তারপর মিলবে বাড়ি ফেরার অনুমতি।
আরও দেখুন
Advertisement
সেরা শিরোনাম
বাংলা
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement