এক্সপ্লোর
Advertisement
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টের নির্দেশ মেনেই যাদবপুরে সমাবর্তন: উপাচার্য সুরঞ্জন দাস
টানা দেড় ঘণ্টা বিক্ষোভ। যার জেরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়লেন রাজ্যপাল। আচার্য ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে যেতেই আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলন করে শুরু হল সমাবর্তন। আজ সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ যাদবপুরে যান জগদীপ ধনকড়। সেইসময় তাঁর গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তৃণমূল প্রভাবিত শিক্ষাবন্ধু সমিতির সদস্যরা। কর্তৃপক্ষের তরফে বারবার আবেদন করা হলেও তাঁরা সাফ জানিয়ে দেন, রাজ্যপালকে তাঁরা ঢুকতে দেবেন না। ব্যাজ পরে, প্লাকার্ড হাতে নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ জানান পড়ুয়ারাও। কয়েকজন ছাত্র এবং গবেষক জানিয়ে দেন যে তাঁরা আচার্যের হাত থেকে শংসাপত্র নেবেন না। ঘেরাও থাকা অবস্থাতেই গাড়িতে বসে একের পর এক ট্যুইট করেন রাজ্যপাল। কিছুক্ষণ পর উপাচার্যকে ফোন করে ক্ষোভ উগরে দেওয়ার পর সংবাদমাধ্যমের সামনেও নিজের ক্ষোভের কথা জানান তিনি। রাজ্যপাল বলেন, আমি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি যাতে ছাত্ররা তাদের ডিগ্রি নিতে পারে, তাদের পরিশ্রমের ফল উপভোগ করতে পারে এবং সমাজে নিজেদের অবদান রাখতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার পথ অবরুদ্ধ। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। অত্যন্ত উদ্বেগজনক পরিস্থিতি।
প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে টানাপোড়েন চলার পর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়েন জগদীপ ধনকড়। এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই শুরু হয় সমাবর্তন। পতাকা উত্তোলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টের নির্দেশ মেনেই সমাবর্তন, জানালেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে টানাপোড়েন চলার পর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়েন জগদীপ ধনকড়। এর কয়েক মিনিটের মধ্যেই শুরু হয় সমাবর্তন। পতাকা উত্তোলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্টের নির্দেশ মেনেই সমাবর্তন, জানালেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
জেলার
খবর
খবর
খবর
Advertisement