এক্সপ্লোর
Advertisement
Firhad Hakim on Covaxin trial: আমার প্রাণ গেলেও কিছু যায়-আসে না, মানুষের যদি ভাল হয়, তাহলে সেটাই লাভ, ভ্যাকসিন নিয়ে বললেন ফিরহাদ হাকিম
রাজ্যে কোভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু। প্রথম টিকা পেলেন সিআইটি রোডের বাসিন্দা বিপ্লব যশ। বেলেঘাটার নাইসেডে গতকাল তাঁকে টিকা দেওয়া হয়। আজ সরকারিভাবে কোভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হল। ট্রায়ালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গরহাজির স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধিরা। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকে। দ্বিতীয় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে ভ্যাকসিন নিলেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
ভ্যাকসিন নেওয়ার পর ফিরহাদ বলেছেন, ‘আমরা আশায় রইলাম, ভ্যাকসিন পেলে দ্রুত কলকাতা ও রাজ্যের মানুষকে দেব। বিজ্ঞানী, চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানাই। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর আমি ভাল আছি। এই ট্রায়াল সফল হবে এবং ভারতের মানুষ করোনামুক্ত হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরবেন। আমার যদি প্রাণও যায়, তাহলে কিছু যায়-আসে না। মানুষের যদি ভাল হয়, তাহলে সেটাই লাভ।’
আজ থেকে নাইসেডে কোভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার ট্রায়ালের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। যদিও, গতকালই একজনকে বেলেঘাটার নাইসেডে একজনকে টিকা দেওয়া হয়। আজ প্রথম টিকা পেলেন বিপ্লব যশ। তবে, সরকারিভাবে আজ থেকে নাইসেডে কোভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার ট্রায়াল। আজ সরকারিভাবে কোভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হল। টিকা দেওয়া হবে ১ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে। নাইসেড সূত্রে খবর প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ট্রায়ালে ‘কোভ্যাকসিন’ ভাল ফল দিয়েছে। তৃতীয় দফার ট্রায়াল হবে দেশের ২৪টি কেন্দ্রে। টিকা দেওয়া হবে মোট ২৫ হাজার ৮০০ জনকে। তার মধ্যে কলকাতায় দেওয়া হবে ১০০০ জনকে। এটিই হতে চলেছে ভারতের সর্ববৃহৎ ট্রায়াল। স্বেচ্ছাসেবকদের প্রাথমিক তালিকা তৈরি করা হয়ে গিয়েছে। তাঁদের প্রত্যেকের বয়স ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে। বাড়ি নাইসেড থেকে ১০ কিলমিটারের মধ্যে। প্রত্যেককে ২ জোড়া করে দেওয়া হবে টিকা। যাঁরা টিকা নেবেন তাঁদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখবেন চিকিৎসকরা। পুণের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি বা NIV এবং ভারত বায়োটেকের যৌথ উদ্যোগে তৈরি ‘কো-ভ্যাকসিন’। অন্যদিকে, স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনে ‘কোভো-ভ্যাক্স’-এর ট্রায়াল হবে ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর।
এদিকে, করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া নিয়ে কেন্দ্রের বক্তব্যে তৈরি হল বিভ্রান্তি। গতকাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ জানান, দেশের সব মানুষকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা কখনই বলেনি সরকার। বরং এধরনের বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয় নিয়ে বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে আলোচনা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছিলেন, করোনা ভ্যাকসিন বাজারে এলে, তা সবাইকে দেওয়া হবে। বিহার ভোটের আগেও একই প্রতিশ্রুতি দেন মোদি। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব সেই আশায় জল ঢালায় তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি।
ভ্যাকসিন নেওয়ার পর ফিরহাদ বলেছেন, ‘আমরা আশায় রইলাম, ভ্যাকসিন পেলে দ্রুত কলকাতা ও রাজ্যের মানুষকে দেব। বিজ্ঞানী, চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানাই। ভ্যাকসিন নেওয়ার পর আমি ভাল আছি। এই ট্রায়াল সফল হবে এবং ভারতের মানুষ করোনামুক্ত হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরবেন। আমার যদি প্রাণও যায়, তাহলে কিছু যায়-আসে না। মানুষের যদি ভাল হয়, তাহলে সেটাই লাভ।’
আজ থেকে নাইসেডে কোভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার ট্রায়ালের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। যদিও, গতকালই একজনকে বেলেঘাটার নাইসেডে একজনকে টিকা দেওয়া হয়। আজ প্রথম টিকা পেলেন বিপ্লব যশ। তবে, সরকারিভাবে আজ থেকে নাইসেডে কোভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার ট্রায়াল। আজ সরকারিভাবে কোভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হল। টিকা দেওয়া হবে ১ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে। নাইসেড সূত্রে খবর প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ট্রায়ালে ‘কোভ্যাকসিন’ ভাল ফল দিয়েছে। তৃতীয় দফার ট্রায়াল হবে দেশের ২৪টি কেন্দ্রে। টিকা দেওয়া হবে মোট ২৫ হাজার ৮০০ জনকে। তার মধ্যে কলকাতায় দেওয়া হবে ১০০০ জনকে। এটিই হতে চলেছে ভারতের সর্ববৃহৎ ট্রায়াল। স্বেচ্ছাসেবকদের প্রাথমিক তালিকা তৈরি করা হয়ে গিয়েছে। তাঁদের প্রত্যেকের বয়স ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে। বাড়ি নাইসেড থেকে ১০ কিলমিটারের মধ্যে। প্রত্যেককে ২ জোড়া করে দেওয়া হবে টিকা। যাঁরা টিকা নেবেন তাঁদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখবেন চিকিৎসকরা। পুণের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি বা NIV এবং ভারত বায়োটেকের যৌথ উদ্যোগে তৈরি ‘কো-ভ্যাকসিন’। অন্যদিকে, স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনে ‘কোভো-ভ্যাক্স’-এর ট্রায়াল হবে ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর।
এদিকে, করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া নিয়ে কেন্দ্রের বক্তব্যে তৈরি হল বিভ্রান্তি। গতকাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ জানান, দেশের সব মানুষকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার কথা কখনই বলেনি সরকার। বরং এধরনের বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয় নিয়ে বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে আলোচনা করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছিলেন, করোনা ভ্যাকসিন বাজারে এলে, তা সবাইকে দেওয়া হবে। বিহার ভোটের আগেও একই প্রতিশ্রুতি দেন মোদি। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব সেই আশায় জল ঢালায় তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি।
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
বিনোদনের
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement