এক্সপ্লোর
Advertisement
Mamata Banerjee: জানুয়ারিতে ৩ শতাংশ ডিএ, অনলাইন ক্লাসের জন্য সাড়ে ৯ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ দিলীপের
জানুয়ারিতে ৩ শতাংশ ডিএ দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্যে আরটিপিসিআর টেস্টের খরচ কমে ৯৫০ টাকা। আরটিপিসিআর ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না। অনলাইন ক্লাসের জন্য সাড়ে ৯ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব। রাজ্যের সাড়ে ৯ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব দেবে সরকার। নবান্নে সরকারি কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি আরও বলেন, পে কমিশনের ফলে ২ হাজার কোটির বেশি খরচ হচ্ছে।
পড়ুয়াদের জন্য এদিন বড় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। বললেন, ‘অনলাইন ক্লাসের জন্য ‘রাজ্যের সাড়ে ৯ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব দেবে সরকার।’ তিনি যোগ করেন, ‘উচ্চমাধ্যমিক, মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের জন্য ট্যাব দেওয়া হবে। অষ্টম শ্রেণির ক্ষেত্রে প্রতি স্কুলকে একটি করে কম্পিউটার দেওয়া হবে।’
পাশাপাশি, করোনাকালে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, কোভিড-১৯ পরীক্ষা করাতে এখন দিতে হবে ৯৫০ টাকা। মমতা বলেন, ‘আরটিপিসিআর পরীক্ষা করাতে ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না।’
এদিন কেন্দ্রের বিলগ্নীকরণ নীতির তীব্র সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বিএসএনএলে ৭০ শতাংশ কর্মীকে ভিআরএস। রেল, কোল ইন্ডিয়ার অফিসারদের ভবিষ্যৎ নেই। ‘চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা। শ্রমিকদের কোনও কথা বলতে দেওয়া হয় না।’
মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ‘করোনা কালে ৩০০ ট্রেনের ভাড়া দিয়েছে রাজ্য। বহু জায়গা থেকে বাস ভাড়া করে এনেছে সরকার। ভেলোরে যারা আটকে পড়েছিল, থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদেরও পাশে দাঁড়াতে হবে। সবাইকেই স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় আনতে হবে।’ এপ্রসঙ্গেই তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘এখনও কেন্দ্রের কাছে ৮৫ হাজার কোটির বেশি বকেয়া। তাঁর প্রশ্ন, ‘এত টাকা বকেয়া, কীভাবে সরকার চালানো যাবে?’
তাঁর অভিযোগ, ‘২ হাজার টাকা নিয়ে দুর্নীতির কথা বলছে! অথচ কৃষকবন্ধুরা তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’
মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণাকে কটাক্ষ করে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘গত ১০ বছরে উনি কী করেছেন, সেটা সবাই জানে। এখন মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা। কতজন স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা পেয়েছেন, সেই তথ্য দিন। কেউ এসব কথা বিশ্বাস করে না।’
পড়ুয়াদের জন্য এদিন বড় ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। বললেন, ‘অনলাইন ক্লাসের জন্য ‘রাজ্যের সাড়ে ৯ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব দেবে সরকার।’ তিনি যোগ করেন, ‘উচ্চমাধ্যমিক, মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের জন্য ট্যাব দেওয়া হবে। অষ্টম শ্রেণির ক্ষেত্রে প্রতি স্কুলকে একটি করে কম্পিউটার দেওয়া হবে।’
পাশাপাশি, করোনাকালে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, কোভিড-১৯ পরীক্ষা করাতে এখন দিতে হবে ৯৫০ টাকা। মমতা বলেন, ‘আরটিপিসিআর পরীক্ষা করাতে ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না।’
এদিন কেন্দ্রের বিলগ্নীকরণ নীতির তীব্র সমালোচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বিএসএনএলে ৭০ শতাংশ কর্মীকে ভিআরএস। রেল, কোল ইন্ডিয়ার অফিসারদের ভবিষ্যৎ নেই। ‘চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা। শ্রমিকদের কোনও কথা বলতে দেওয়া হয় না।’
মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, ‘করোনা কালে ৩০০ ট্রেনের ভাড়া দিয়েছে রাজ্য। বহু জায়গা থেকে বাস ভাড়া করে এনেছে সরকার। ভেলোরে যারা আটকে পড়েছিল, থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদেরও পাশে দাঁড়াতে হবে। সবাইকেই স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় আনতে হবে।’ এপ্রসঙ্গেই তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘এখনও কেন্দ্রের কাছে ৮৫ হাজার কোটির বেশি বকেয়া। তাঁর প্রশ্ন, ‘এত টাকা বকেয়া, কীভাবে সরকার চালানো যাবে?’
তাঁর অভিযোগ, ‘২ হাজার টাকা নিয়ে দুর্নীতির কথা বলছে! অথচ কৃষকবন্ধুরা তাদের প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’
মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণাকে কটাক্ষ করে বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘গত ১০ বছরে উনি কী করেছেন, সেটা সবাই জানে। এখন মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা। কতজন স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা পেয়েছেন, সেই তথ্য দিন। কেউ এসব কথা বিশ্বাস করে না।’
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
খবর
Advertisement