![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Gautam Adani: কারচুপির অভিযোগ ঘিরে পরিস্থিতি উত্তাল, শেয়ার বাজারে লাগাতার ধস, সেরা ১০ ধনকুবেরের তালিকায় নেই আদানি
Gautam Adani Fortune: এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার ৪০০ কোট ডলার। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেস্কে এই মুহূর্তে একাদশতম স্থানে রয়েছেন তিনি।
![Gautam Adani: কারচুপির অভিযোগ ঘিরে পরিস্থিতি উত্তাল, শেয়ার বাজারে লাগাতার ধস, সেরা ১০ ধনকুবেরের তালিকায় নেই আদানি Gautam Adani out of world's top-10 billionaires list, check more details Gautam Adani: কারচুপির অভিযোগ ঘিরে পরিস্থিতি উত্তাল, শেয়ার বাজারে লাগাতার ধস, সেরা ১০ ধনকুবেরের তালিকায় নেই আদানি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/01/31/a8ed17f3cba664e3abb070401189b0961675144512764338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: কারচুপির অভিযোগ ঘিরে উত্তাল গোটা বিশ্ব। শেয়ার বাজারেও তার নেতিবাচক প্রভাব। তার মধ্যেই বিশ্বের সেরা ১০ ধনকুবেরের তালিকা থেকে ছিটকে গেলেন আদানি গ্রুপের (Adani Group) চেয়ারপার্সন গৌতম আদানি (Gautam Adani)। প্রায় ৮০০ কোটি ডলারের সম্পত্তি হাতছাড়া হয়েছে তাঁর। এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার ৪০০ কোট ডলার। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেস্কে এই মুহূর্তে একাদশতম স্থানে রয়েছেন তিনি।
প্রায় ৮০০ কোটি ডলারের সম্পত্তি হাতছাড়া হয়েছে আদানির
লগ্নি সংক্রান্ত বিষয়ে আমেরিকার গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের (Hindenburg Research) একটি রিপোর্টে সম্প্রতি আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়। অভিযোগ ওঠে, ভারতের অন্যতম বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠী লাগাতার শেয়ার দরে কারচুপি করেছে, আর্থিক প্রতারণায় যুক্ত থেকেছে। তার পর থেকেই শেয়ার বাজারে লাগাতার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন আদানি। এ বার সেরা ১০ ধনকুবেরের তালিকার বাইরে চলে গেলেন তিনি। শীঘ্রই এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তির শিরোপাও হারাতে চলেছেন বলে প্রমাদ গোনা শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: Budget 2023: বাজেটে কী পাবে আম আদমি ? আজ এই রিপোর্টে থাকবে ইঙ্গিত, কখন-কোথায় দেখতে পারবেন ?
গত কয়েক বছরে কার্যত রকেটের গতিতে উত্থান ঘটেছে আদানির। প্রতিদিন ফুলেফেঁপে উঠেছে তাঁর সম্পত্তি। বিশেষ করে করোনার সময় অতি লাফিয়ে বাড়তে থাকে তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ। তা নিয়ে গোড়া থেকেই প্রশ্ন উঠছিল বিভিন্ন মহলে। হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট সামনে আসার পরিস্থিতি ঘোরাল হয়ে ওঠে। জানা যায়, আদানির বিভিন্ন সংস্থাকে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিয়েছে দেশের বিভিন্ন রাষ্ট্রায়াত্ত এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক। আদানি গোষ্ঠীতে এলআইসি, স্টেট ব্যাঙ্কেরও বড় অঙ্কের বিনিয়োগ রয়েছে বলে জানা যায়। বিষয়টি প্রমাণিত হলে ভারতের বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবি-র ভূমিকাও যে প্রশ্নের মুখে পড়বে, তা স্পষ্ট হয়ে যায়।
গত কয়েক বছরে কার্যত রকেটের গতিতে উত্থান ঘটেছে আদানির
ওই রিপোর্টে আরও বলা হয় যে, ‘জালিয়াতি’ করে সম্পত্তি বাড়িয়েছেন আদানি এবং তাঁর পরিবার। শেয়ারের দর বাড়াতে দেদার কারচুপি করেছেন। এমনকি আদানি গোষ্ঠীর অডিট-প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। আদানিদের তরফে যদিও সেই অভিযোগ খারিজ করা হয়। ভারতের উপর পরিকল্পিত ভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করা হয়। কিন্তু হিন্ডেনবার্গের তরফে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে জানানো হয় যে, জাতীয়তাবাদের দোহাই দিয়ে কারচুপি থেকে নজর ঘোরাতে চাইছেন আদানি। আদানি হোন বা অন্য কেউ, কারচুপি, কারচুপিই, বিবৃতিতে জানায় হিন্ডেনবার্গ। এর পর থেকে, যত সময় এগিয়েছে, শেয়ার বাজারে ততই পতন হয়েছে আদানি গোষ্ঠীর। বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সংস্থার।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)