Private Video Leak Punishment: ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছেন, কী শাস্তি হতে পারে জানেন ?
Minahil Malik Private Video Leaked: সম্প্রতি এক পাকিস্তানি টিকটক তারকা (Pakistan TikTok Star) মিনাহিল মালিকের (Minahil Malik Private Video) বিরুদ্ধে উঠেছে এই অভিযোগ।
Minahil Malik Private Video Leaked: সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) জনপ্রিয় হতে গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস (Private Video Leak) করেছেন ? জানেন, এই কারণে কী সাজা হতে পারে আপনার ? সম্প্রতি এক পাকিস্তানি টিকটক তারকা (Pakistan TikTok Star) মিনাহিল মালিকের (Minahil Malik Private Video) বিরুদ্ধে উঠেছে এই অভিযোগ।
কেন বাড়ছে এই ধরনের প্রবণতা
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিখ্যাত হওয়ার আকাঙ্ক্ষা মানুষকে আজকাল সব ধরনের জিনিস করতে বাধ্য করছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত বিখ্যাত হওয়ার জন্য মানুষ এমন পদক্ষেপ নিচ্ছেন। যার জন্য সারাজীবন আফসোস করতে হয়। আসলে আজকাল আপনি নিশ্চয়ই অনেকের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস হওয়ার কথা শুনেছেন। এরপরই শিরোনামে আসেন ওই ব্যক্তিরা। তাদের নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। সেই কারণেই এই ধরনের কাজ করছে অনেকেই। মূলত প্রচারের আলোয় আসতেই এই কাজ।
মানহানি করার জন্য গোপন ভিডিও
অনেক সময় মানহানি করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মানুষের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করা হয়। কিন্তু অনেকেই নিজেরাই সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হওয়ার জন্য এমন কাজ করে থাকেন। এরকম একটি ঘটনা ঘটিয়েছেন পাকিস্তানি টিকটক তারকা মিনাহিল মালিক। যার বিরুদ্ধে তার নিজের ভিডিও ফাঁস করার অভিযোগ আনা হচ্ছে। নিজের ভিডিও ফাঁস করলে ভারতে কী শাস্তি পেতে পারেন জেনে নিন।
অশ্লীলতা ছড়ানোর মামলা হতে পারে
সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে মানুষ সব সীমাবদ্ধতা ভুলে এমন কাজ করে যা সারা জীবনের জন্য সমস্যা বাড়ায়। তার প্রেমিকের সঙ্গে বিখ্যাত পাকিস্তানি টিক টকার মিনাহিল মালিকের একটি অন্তরঙ্গ ভিডিও ফাঁস হয়েছে । যা তিনি প্রথমে জাল বলে অভিহিত করেছিলেন। কিন্তু এখন তার বিরুদ্ধে ইচ্ছাকৃতভাবে সেই ভিডিও ফাঁস করার অভিযোগ উঠেছে।
কত দিনের জেল হতে পারে
আইন অনুসারে ভারতে কেউ যদি এইভাবে তার ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করে তবে তার বিরুদ্ধে নগ্নতা ছড়ানোর জন্য মামলা দায়ের করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ২৯৪ ধারায় মামলা করা যেতে পারে। এতে ৩ মাসের জেল বা জরিমানা বা উভয়ই হতে পারে।
অন্য কেউ ফাঁস করলে শাস্তি কী হবে?
যদি কারও কাছে ব্যক্তিগত ভিডিও থাকে এবং তা ফাঁস করে, তাহলে তা গোপনীয়তার অধিকারের লঙ্ঘন। এই ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিকে তথ্য প্রযুক্তি আইন 2000 অর্থাৎ IT আইনের ধারা 66E এর অধীনে শারীরিক গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়। যদি কেউ কারও অনুমতি বা সম্মতি ছাড়াই কারও ছবি বা ভিডিও করে এবং পরে তা ফাঁস করে, তবে এই ধারাগুলির অধীনে মামলা করা যেতে পারে। যেখানে ৩ বছরের জেল এবং ২ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।