![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Money Recover: রোজ ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা জেতার টোপ! টাকা উদ্ধারের ঘটনায় দাবি ইডির
Garden Reach Update: ইডি সূত্রে খবর, প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা জেতার টোপ দেওয়া হত। কমিশনের নামে দেওয়া হত বড় অঙ্কের পুরস্কার। লোভ বাড়িয়ে বড় আমানত নিয়ে উধাও হত প্রতারকরা।
![Money Recover: রোজ ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা জেতার টোপ! টাকা উদ্ধারের ঘটনায় দাবি ইডির 3 to 4 thousand rupees were given every day to win, claims ED in case of recovery of money from Gardenrich Money Recover: রোজ ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা জেতার টোপ! টাকা উদ্ধারের ঘটনায় দাবি ইডির](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/10/299ad5f329cf2470b551aa30efe21749166280504617551_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: মোবাইল গেমিং অ্যাপ প্রতারণাকাণ্ডে কলকাতার ৬টি জায়গায় ইডি-র তল্লাশি অভিযান। গার্ডেনরিচের শাহি আস্তাবল গলিতে ব্যবসায়ী আমির খানের বাড়িতে ইডি-র হানায় এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে ৮ কোটি টাকা। ইডি সূত্রে খবর, প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা জেতার টোপ দেওয়া হত। কমিশনের নামে দেওয়া হত বড় অঙ্কের পুরস্কার। লোভ বাড়িয়ে বড় আমানত নিয়ে উধাও হত প্রতারকরা। এই মোডাস অপারেন্ডিতেই চলত প্রতারণা, খবর ইডি সূত্রে। ৭ কোটির বেশি টাকা গুনতে গার্ডেনিরিচে ব্যবসায়ীর বাড়িতে এল ৮টি মেশিন।
মোবাইল গেমিং অ্যাপ প্রতারণাকাণ্ড: মোবাইল গেমিং অ্যাপে কীভাবে ফাঁদ পেতেছিল প্রতারকরা? অভিযোগ, প্রতিদিন ৩-৪ হাজার টাকা জেতার অফার দেওয়া হত অ্যাপ ব্যবহারকারীদের। অনলাইন লটারির মাধ্যমে খেলায় টাকা জেতানোর নামে প্রতারণার ফাঁদ পাতা হয়। শুরুতে কমিশনের ভিত্তিতে পুরস্কার দিয়ে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে প্রতারকরা। কমিশনের টাকা সরাসরি ব্যাঙ্কে ঢুকে যাচ্ছিল। এরপর ফাঁদে পা দিয়ে অ্যাপ ব্যবহারকারীরা বড় অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করা মাত্রই টাকা তোলার অপশন বন্ধ করে দিয়ে সার্ভারের সব অ্যাডমিন ও অ্যাপ্লিকেশন ডিটেল মুছে দেওয়া হয়। এভাবে প্রায় ৬৫-৭০ কোটি টাকা বাজার তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ।
ব্যবসায়ীর বাড়িতে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার: ইডি সূত্রে খবর, গার্ডেনরিচে ব্যবসায়ীর বাড়িতে দোতলার ঘরে খাটের নীচে প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখা ছিল ৫০০ ও ২ হাজারের বান্ডিল বান্ডিল নোট। আনা হয়েছে টাকা গোনার ৮টি যন্ত্র। ইডি সূত্রে খবর, ২০২১-এর ফেব্রুয়ারিতে ফেডারেল ব্যাঙ্কের তরফে পার্ক স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ, মোবাইল গেমিং অ্যাপ ই-নাগেটসের মাধ্যমে ৬৫-৭০ কোটি টাকা প্রতারণা করেছেন ব্যবসায়ী আমির খান। তল্লাশির আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ব্যবসায়ীর বাড়ি ঘিরে ফেলা হয়।
এদিন কলকাতা ও নিউটাউনের আরও কয়েকটি জায়গায় হানা দেয় ইডি। মোমিনপুরের বিন্দুবাসিনী রোডে বস্ত্র ব্যবসায়ী শাহরিয়ার আলির ভাড়াবাড়িতেও অভিযান চালান ইডি-র আধিকারিকরা। সাড়ে ৩ ঘণ্টার বেশি চলে তল্লাশি। ইডি সূত্রে খবর, নিয়মিত বিদেশে যান বস্ত্র ব্যবসায়ী। সেই সূত্রে বিদেশে টাকা পাচারের কোনও যোগ রয়েছে কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।অন্যদিকে, পার্ক স্ট্রিট থানা এলাকায় ৩৪-এ নম্বর ম্যাকলয়েড স্ট্রিটের একটি বহুতলে এক আইনজীবীর ফ্ল্যাটেও হানা দেন ইডি-র আধিকারিকরা। আইনজীবীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, নিউটাউনের সঞ্জীবা টাউন আবাসনেও হানা দেন ইডি আধিকারিকরা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)