Amit Shah: সায়েন্স সিটিতে শাহ, প্রবেশ ঘিরে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা, হাতাহাতি দর্শকদের
Amit Shah in Science City: বঙ্গসফরে এসে সায়েন্স সিটির অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন অমিত শাহ। এদিকে এদিন প্রবেশপত্র সংগ্রহ করা নিয়ে ছড়াল চরম বিশৃঙ্খলাসেই সায়েন্স সিটিতে।

কলকাতা: বঙ্গসফরে এসে সায়েন্স সিটির অনুষ্ঠানে অমিত শাহ (Amit Shah)। সায়েন্স সিটিতে ঢোকার জন্য চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা। পাস নেওয়াকে ঘিরে দর্শকদের মধ্যেই হাতাহাতি হয়েছে বলে অভিযোগ।
সায়েন্স সিটির অনুষ্ঠানে অমিত শাহ
রবীন্দ্র জয়ন্তীতে কলকাতায় অমিত শাহ। গতকাল কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের শেষ প্রচার সেরে রাতেই কলকাতায় এসে পৌঁছন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আজ তাঁর একাধিক অরাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল। এদিন জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়ি ঘুরে দেখেন অমিত শাহ। যান ঠাকুরবাড়ির বিভিন্ন অংশে। দেখেন রবীন্দ্রনাথের জন্মস্থানও। বনগাঁর পেট্রাপোল সীমান্তে BSF-এর অনুষ্ঠানে যোগ দেন অমিত শাহ। এরপরেই সন্ধেয় সায়েন্স সিটিতে রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, আজ রাতেই দিল্লি ফিরছেন তিনি।
শহরে এসে বিএসএফ-র পশংসায় শাহ
প্রসঙ্গত, এদিন তিনি শহরে এসে বিএসএফ-র পশংসা করেন। মূলত, বিএসএফের ( BSF ) যোগসাজশেই গরুপাচার করা হত। গরুপাচার মামলায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ( Home Ministry ) অধীনের থাকা বিএসএফের বিরুদ্ধে সম্প্রতি এই চাঞ্চল্যকর দাবি তুলেছে কেন্দ্রীয় সরকারের আরেকটি সংস্থা ইডি ( ED )। যা নিয়ে প্রশ্নও তুলেছেন কুণাল ঘোষ। ইডি-র চার্জশিটে বিএসএফ, চুপ কেন শাহ ? যদিও এদিন বিএসএফ নিয়ে শেষঅবধি মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্টমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তবে শাহ-র গলায় এল প্রশংসার সুর। অমিত শাহ এদিন বলেন, 'সীমান্তে বিএসএফ আছে বলেই সবাই নিশ্চিন্তে রয়েছে। সুরক্ষিত রয়েছে দেশ।
আরও পড়ুন, জানেন কি রান্নাঘরের এই মশলা জীবন বদলে দিতে পারে ?
আরও পড়ুন, গরমে কোন সরবতগুলি না খেলেই নয় ? কোনগুলি খুবই স্বাস্থ্যকর ?
কী হয়েছিল ?
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি চার্জশিটে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে ইডি দাবি করে, গরুবোঝাই ট্রাকগুলিকে একটি টোকেন দেওয়া হত। একটি সিন্ডিকেট ছিল, যারা এই টোকেন দিত। কোথাও ট্রাক আটকালে, সেই টোকেন দেখালেই সীমান্তে যাওয়ার সবুজ সংকেত মিলত। সূত্রের খবর, চার্জশিটে ইডি দাবি করে, রাত ১১টা থেকে ৩টের এই ৪ ঘণ্টার মধ্যেই বাংলাদেশে গরুপাচার হত। আর এতে প্রত্যক্ষ মদত বিএসএফের একাংশ। এরজন্য মোটা অঙ্কের টাকা পৌঁছত বিএসএফের একাংশের কাছে। মুর্শিদাবাদ সীমান্তে বেশ কয়েকটি জায়গা ঠিক করা ছিল। যেখান দিয়ে নদী পথে বাংলাদেশে গরু পাচার হত। এই মর্মে বিএসএফ আধিকারিকদের সঙ্গে আগে থেকেই কথা হয়ে থাকত এনামুল হকের।





















