Bankura: বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার শিক্ষিকার পচাগলা মৃতদেহ, রহস্যমৃত্যু ঘিরে বাঁকুড়ায় চাঞ্চল্য
Bankura News: মঙ্গলবার খোঁজ নিতে এসে বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ পান এক প্রতিবেশী। তারপরই খবর দেওয়া হয় বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশকে
পূর্ণেন্দু সিংহ, বাঁকুড়া: বাঁকুড়ায় শিক্ষিকার মৃত্যু ঘিরে রহস্য। বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হল বছর পঞ্চাশের মহিলার পচাগলা মৃতদেহ। মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশায় তদন্তকারীরা। ভিতর থেকে বন্ধ ফ্ল্যাট, খুলতেই উদ্ধার হল মহিলার পচাগলা মৃতদেহ। বাঁকুড়ার আইলাকান্দিতে শিক্ষিকার রহস্যমৃত্যু।
ঠিক কী হয়েছে?
মৃতের নাম খুকুমণি হেমব্রম। বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। পশ্চিম মেদিনীপুরে বাড়ি হলেও, কাজের সূত্রে বাঁকুড়ার আইলাকান্দিতে থাকতেন। ইন্দাসের একটি স্কুলের শিক্ষিকা খুকুমণি। স্কুল সূত্রে খবর, বেশ কয়েকদিন ধরে স্কুলে আসেননি তিনি। প্রতিবেশীরাও তাঁকে দেখেননি বলে দাবি। মঙ্গলবার খোঁজ নিতে এসে বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ পান এক প্রতিবেশী। তারপরই খবর দেওয়া হয় বাঁকুড়া সদর থানার পুলিশকে। তালা ভেঙে উদ্ধার করা হয় শিক্ষিকার পচাগলা দেহ।
আরও পড়ুন, "আমাকে হয়ত পরে মেরে ফেলতে পারেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না", এবিপি আনন্দে বিস্ফোরক বিচারপতি
মৃতের প্রতিবেশী কার্তিক ঘোষ বলেন, "খোঁজ নিতে এসে দেখি দুর্গন্ধ- পুলিশকে খবর দিলাম।" স্থানীয় সূত্রে খবর, ফ্ল্যাটে একাই থাকতেন শিক্ষিকা। কিন্তু কীভাবে মৃত্যু হল শিক্ষিকার? খুন না আত্মহত্যা? নাকি অন্য কোনও কারণ? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বোলপুরে শিশুমৃত্যুর ঘটনা
অপহরণ করে শিশুকে খুনে রণক্ষেত্র শান্তিনিকেতন। রবিবার বাড়ির পাশে দোকান থেকে বিস্কুট কিনতে গিয়ে নিখোঁজ হয় শিশু। ২দিন পরে অভিযুক্ত প্রতিবেশীর বাড়ির ছাদে মিলল শিশুর নিথর দেহ। পারিবারিক বিবাদেই শিশুকে মারধর করে নৃশংসভাবে খুনের অভিযোগ। অভিযুক্ত তথা ওই শিশুটির প্রতিবেশী মহিলা রুবি খাতুন গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শান্তিনিকেতনের মোলডাঙায় অভিযুক্তের বাড়ি থেকে নিখোঁজ শিশুর দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশবাহিনী। পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করার আগেই অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর করে আগুন উত্তেজিত জনতার। দু'দিন পরে নিখোঁজ শিশুর দেহ উদ্ধার। অপহরণের অভিযোগ করে খুনের অভিযোগ পরিবারের। শান্তিনিকেতন থানার নিখোঁজ ডায়েরি করেছিল পরিবার। রবিবার সকালে বাড়ির পাশে দোকান থেকে বিস্কুট কিনতে যায় ওই শিশু। তারপর থেকেই তার খোঁজ মিলছিল না। ৭২ ঘণ্টা পরে অভিযুক্তের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে শিশুটির মৃতদেহ। সন্দেহ শিশুটিকে খুনের আগে মারধরও করা হয়েছে।