Bardhaman Dental College: বর্ধমান ডেন্টাল কলেজের মধ্যেই মহিলা ইনটার্নকে কুপ্রস্তাব-শ্লীলতাহানির অভিযোগ ! কাঠগড়ায় সিনিয়র চিকিৎসক
Bardhaman Dental College Molestation Case: বর্ধমান ডেন্টাল কলেজের মধ্যেই মহিলা ইনটার্নকে কুপ্রস্তাব-শ্লীলতাহানির অভিযোগ

বর্ধমান: বর্ধমান ডেন্টাল কলেজের মধ্যেই মহিলা ইনটার্নকে কুপ্রস্তাব-শ্লীলতাহানির অভিযোগ। অভিযুক্ত বর্ধমান ডেন্টাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসক। বিচার পেতে পুলিশের দ্বারস্থ মহিলা ইনটার্ন, অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু পুলিশের। কুপ্রস্তাবের প্রতিবাদ করায় পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি, অভিযোগ মহিলা ইনটার্নের।
গত বছরের মাঝামাঝি সরকারি দফতরে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছিল। আরামবাগে সরকারি দফতরে মহিলা আইনজীবীর শ্লীলতাহানি করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের এক কর্মীকে।সল্টলেকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ সামনে এসেছিল। অভিযুক্তকে পাকড়াও করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিলেন খোদ তরুণী। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ।
ধৃত বাগুইআটির বাসিন্দা। দিনকয়েক আগেই ধাওয়া করে এক কিশোরীকে হেনস্থার অভিযোগ ওঠেছিল। নিউ আলিপুরে প্রকাশ্য রাস্তায় ওই ছাত্রীকে উত্যক্ত করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে হরিদেবপুর থেকে নাচের স্কুলের অধিকর্তা প্রলয় ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়। সিসি টিভির ফুটেজ দেখে লাল গাড়ির ছবি দেখে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
কিশোরীর পরিবারের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। ১৫ বছরের ওই কিশোরীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ৫০ বছরের ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম প্রলয় ঘোষ। তিনি হরিদেবপুর এলাকার বাসিন্দা। বেহালায় তিনি একটি নাচের প্রতিষ্ঠান চালান। নিউ আলিপুর এলাকায় ফাঁকা রাস্তায় ঘটনাটি ঘটেছিল। গত বছর টিউশন ফেরৎ আদিবাসী ছাত্রীর শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। এবার এই অভিযোগ উঠেছিল বাঁকুড়ার কোতুলপুরে। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন, বাংলাদেশে একের পর এক স্মৃতি ধ্বংস মুজিবের, বঙ্গবন্ধুর ব্যবহৃত জিনিস পরম যত্নে রক্ষা কলকাতায়
গত বছর অক্টোবারে ১০ বছরের বালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল জয়নগরের মহিষমারি এলাকায়। দক্ষিণ বারাসাত থেকে মহিষমারি যাওয়ার রাস্তা অবরোধ, পুলিশকে ধাওয়া করে ঝাঁটাপেটা করেছিলেন মহিলারা। লাঠি নিয়ে মহিষমারি পুলিশ ক্যাম্পে ঢুকে ভাঙচুর চালিয়েছিল উত্তেজিত জনতা। প্রাণভয়ে লুকিয়ে পড়েছিলেন পুলিশ কর্মীরা। ছাত্রী খুনে জড়িত সন্দেহে জয়নগরের বাসিন্দা এক তরুণকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরিবারের দাবি, কুলতলির কৃপাখালির বাসিন্দা ওই ছাত্রী দুপুরে জয়নগরের মহিষমারিতে টিউশন পড়তে গিয়েছিল। সন্ধেয় না ফেরায় জয়নগর থানার দ্বারস্থ হয় পরিবার। রাতে কুলতলির কৃপাখালিতে বাড়ির কাছে একটি জলাজমি থেকে বালিকার দেহ উদ্ধার হয়েছিল।






















