Sukanta Majumdar: কালো পতাকা, গো-ব্যাক স্লোগান! তৃণমূলের বিক্ষোভের মুখে সুকান্ত মজুমদার
Sukanta Majumdar: এর আগে পুরভোটের সময়ে (WB Municipal Elections) ক্ষোভের মুখে পড়েন বিজেপির (bjp) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাটের (balurghat) ৩ নম্বর ওয়ার্ডে সুকান্ত মজুমদারকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কুলপিতে তৃণমূলের বিক্ষোভের মুখে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Mazumdar)। বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতিকে কালো পতাকা, গো-ব্যাক স্লোগান। সুকান্ত মজুমদারের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ তৃণমূল (TMC) কর্মীদের। তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীদের বচসা-হাতাহাতি। কুলপিতে আধ ঘণ্টা রাস্তা অবরোধ বিজেপি কর্মীদের। পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়।
এর আগে পুরভোটের সময়ে (WB Municipal Elections) ক্ষোভের মুখে পড়েন বিজেপির (bjp) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাটের (balurghat) ৩ নম্বর ওয়ার্ডে সুকান্ত মজুমদারকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় তৃণমূল। বিজেপি রাজ্য সভাপতির দাবি, এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তৃণমূলের বাইক বাহিনী। তাদের ধাওয়া করতেই তৃণমূল বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। হাতাহাতির উপক্রম হয়। বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে সরিয়ে নিয়ে যান নিরাপত্তারক্ষীরা।
আরও পড়ুন: BJP : বিজেপির অন্তর্দ্বন্দ্বে নতুন মোড় ? দুই সাময়িক বরখাস্ত নেতার সঙ্গে গোপনে বৈঠক লকেটের
রাজ্যের ২০টি জেলার ১০৮টি পুরসভায় আজ ভোটগ্রহণ চলছে। সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট। বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। মোট ওয়ার্ড ২ হাজার ২৭১টি। প্রতিটি বুথে সশস্ত্র পুলিশ ছাড়াও থাকবেন পুলিশ আধিকারিক। সুষ্ঠুভাবে ভোট করাতে একগুচ্ছ ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তা সত্ত্বেও উত্তরবঙ্গ (North Bengal) থেকে দক্ষিণবঙ্গ (South Bengal), রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিরোধীরা আক্রান্ত হচ্ছেন বলে অভিযোগ। পুরভোট (WB Municipal Ekection 2022) শুরু হতেই দিকে দিকে বিক্ষিপ্ত অশান্তির ছবি। কোথাও বাইক বাহিনী ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। কোথাও আবার বিরোধীদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ।
উল্লেখ্য, আজ বিধানসভার ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে চলছে বিক্ষোভ। পুরভোটে সন্ত্রাস নিয়ে বিজেপির বিক্ষোভ। বিক্ষোভের জেরে ভাষণ শুরুই করতে পারলেন না রাজ্যপাল। রাজ্যপালকে ভাষণ শুরু করতে অনুরোধ করেন মুখ্যমন্ত্রী। হাতজোড় করে রাজ্যপালকে ভাষণ শুরু করতে বলেন তিনি। বিধানসভা থেকে বেরিয়ে যেতে উদ্যত হন রাজ্যপাল। বিজেপি বিধায়কদের বিক্ষোভ থামাতে অনুরোধ করেন মুখ্যমন্ত্রীও।
এরপর বিধানসভার স্পিকার, পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ডেকে পাঠান রাজ্যপাল। রাজ্যপাল আলাদা করে কথা বলতে ডেকে পাঠালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও। এদিন বিজেপি বিধায়কদের ধনকড় বলেন, প্রথাগত ভাষণ শুরু করতে চাইছেন রাজ্যপাল
আপনারা থামুন, রাজ্যপালের ভাষণ গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য,। বারবার ভাষণ শুরু করতে দিতে অনুরোধ করেন রাজ্যপাল। বাধা পেয়ে রাজ্যপাল ছাড়তে চাইলেন বিধানসভা কক্ষ, বাধা দিলেন তৃণমূলের মহিলা বিধায়করা। বন্ধ করে দেওয়া হল বিধানসভার সমস্ত গেট।