Kolkata: মোহনবাগান ক্লাবের পাশে গাছে ঝুলে দেহ, এলাকায় চাঞ্চল্য, তদন্তে পুলিশ
Kolkata: আর তার পরের দিনই ক্লাব তাঁবুর পাশে গাছে একজনের ঝুলন্ত দেহ (hanging body) উদ্ধার হল। বাবুঘাটের দিকে যাওয়ার সময় বাঁদিকে যে ফাঁকা মাঠের মতো রয়েছে।
সুকান্ত মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: মোহনবাগান (mohun bagan) ক্লাবের পাশে গাছ থেকে যুবকের ঝুলন্ত দেহ (hanging death) উদ্ধার। ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ স্থানীয়দের নজরে আসে। পরে ময়দান থানার পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃতের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। তবে এই ঘটনার পরই এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। সাতসকালে এভাবে ঝুলন্ত দেহ দেখে অনেকেই ঘাবড়ে গিয়েছিলেন।
গতকালই মোহনবাগান আইএসএল থেকে বিদায় নিয়েছে। আর তার পরের দিনই ক্লাব তাঁবুর পাশে গাছে একজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল। বাবুঘাটের দিকে যাওয়ার সময় বাঁদিকে যে ফাঁকা মাঠের মতো রয়েছে। সেখানেই এদিন ভোরবেলা স্থানীয় পথযাত্রীরা দেখেন যে একটি দেহ ঝুলছে গাছে। তখনই পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। এরপরই তাঁরা এসে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেন। মৃতদেহের পরনে ছিল শার্ট, প্যান্ট ও একটি টুপি। এছাড়াও মানিব্যাগ পাওয়া গিয়েছে। যদিও সেই মানিব্যাগে মাত্র ১০০ টাকা পাওয়া গিয়েছে।
প্রাক্তন ব্যাঙ্ক কর্মীর মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য সল্টলেকে। এদিন সল্টলেকের সি এফ ব্লকের বাড়ি থেকে পূর্ণেন্দু মণ্ডলের (৮৪) ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করল বিধাননগর উত্তর থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, পূর্ণেন্দু মন্ডল একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের কর্মী ছিলেন। সল্টলেকের সি এফ ব্লকের বাড়ির নিচের তলায় থাকতেন তিনি। আজ সকালে পরিচারিকা বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করলে কোনো সাড়া না পেলে সন্দেহ হয় তাঁর। এরপর বিধাননগর উত্তর থানায় খবর দেন ওই পরিচারিকা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে ঘরের দরজা খোলা পেয়ে ঘরে প্রবেশ করলে সেখানে গলায় গামছার ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলন্ত অবস্থায় পূর্ণেন্দু মণ্ডলকে পাওয়া যায়।
এরপর দেহ উদ্ধার করে বিধাননগর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্যে পাঠানো হয়েছে। আত্মহত্যা নাকি অন্য কোনো কারণ আছে তা খতিয়ে দেখছে বিধাননগর উত্তর থানার পুলিশ।
আরো পড়ুন: শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে স্বাধিকারভঙ্গের নোটিস গ্রহণ বিধানসভার অধ্যক্ষের