![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Murshidabad News:বন্ধ লজ থেকে দুর্গন্ধ, দরজা ভেঙে ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার বহরমপুরে
Businessman Body Recovery:ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার ঘিরে উত্তেজনা বহরমপুরের বানজেটিয়ায়। মৃতের নাম মহম্মদ মোকাদ্দেস আলি, বয়স ৫২ বছর। তাঁর বাড়ি বেলডাঙার মহ্যমপুরে।
![Murshidabad News:বন্ধ লজ থেকে দুর্গন্ধ, দরজা ভেঙে ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার বহরমপুরে Body Of Businessman Recovered From A Lodge Of Berhampore Murshidabad News:বন্ধ লজ থেকে দুর্গন্ধ, দরজা ভেঙে ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার বহরমপুরে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/02/25/6fcfea81a5c1b13e8a26e80f0ba91a811708868647546482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রাজীব চৌধুরী, মুর্শিদাবাদ: ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার ঘিরে উত্তেজনা বহরমপুরের বানজেটিয়ায়। মৃতের নাম মহম্মদ মোকাদ্দেস আলি, বয়স ৫২ বছর। তাঁর বাড়ি বেলডাঙার মহ্যমপুরে।
কী জানা গেল?
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বছরদুয়েক আগে বানজেটিয়ার এই লজ ভাড়া নিয়েছিলেন তিনি। লজ মালিক জানালেন, এই বাবদে ৩ হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে থাকতেন মহম্মদ মোকাদ্দেস আলি। তবে সব সময় নয়। হালে এসেছিলেন। নির্দিষ্ট করে বললে, দিন পাঁচেক আগে লজে আসেন। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, গাড়ির টায়ারের ব্যবসা করতেন মুকাদ্দেস। দিন দুয়েক ধরে লজের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। আজ, রবিবার, সকালে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এর পরেই পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে দেহ উদ্ধার করে। সূত্রের খবর, বিছানায় মশারি টাঙানো ছিল। তার মধ্যেই মুকাদ্দাসের নগ্ন দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরিবারের দাবি , ব্যবসার কারণে ওই ব্যক্তি কিছু ঋণ করেছিলেন। তবে তাঁর শারীরিক অসুস্থতাও ছিল। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বছর দেড়েক আগে, খাস কলকাতার, এক পানশালা থেকে এক ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য় ছড়ায়।
ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধার...
২০২২ সালের অগাস্টের ঘটনা।হেয়ার স্ট্রিট থানা এলাকায় এক শেয়ার ব্যবসায়ীর রহস্যমৃত্যু ঘিরে হইচই শুরু হয়। সে বার একটি পানশালা থেকে ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়েছিল বলে খবর। নিহতের পরিবার খুনের অভিযোগ করে। জানা যায়, তাঁর নাম প্রদীপ সাউ। পরিবারের দাবি, কুমোরটুলির বাসিন্দা বছর ৫৬-র প্রদীপ ঘটনার আগের দিন সন্ধেয় দুই বন্ধুকে নিয়ে হেয়ার স্ট্রিট থানা এলাকার ওই পানশালায় গিয়েছিলেন। আর রাতে তাঁর মৃত্যুর মেলে। পরিবারের দাবি, প্রদীপের দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। কী ভাবে মৃত্যু খতিয়ে দেখছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। তবে পরিবার সূত্রে খবর, প্রদীপ সাউ ও তাঁর স্ত্রী একাধিক কোম্পানির ডিরেক্টর ছিলেন। স্ত্রীর অভিযোগ, এই সব সংস্থার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হত। ২০২১ থেকে আয়কর দফতর থেকে চিঠি আসা শুরু হয়। এই নিয়ে ব্যবসার অংশীদারদের সঙ্গে গন্ডগোল চলছিল বলে মৃত শেয়ার ব্যবসায়ীর পরিবার সূত্রে জানা যায়। তবে তাঁর মৃত্যুর সঙ্গে এর কোনও যোগ রয়েছে কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
আরও পড়ুন:'উনি কী ভাবে লুকিয়েছিলেন, সেই ট্রেনিংই দিতে যান', ডিজি-র মাঝরাতের সফর নিয়ে মত দিলীপের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)