Entally murder update: এন্টালিতে তরুণীকে গলা কেটে নৃশংস খুন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার বিহারের ২
এফআইআরে নাম ছিল ধৃত প্রেম রায় ও মুন্না রায়ের। গতকাল রাতে বিহারের দ্বারভাঙা জেলার তারিয়ানি এলাকা থেকে দুই অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়
ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী; এন্টালিতে (Entally) তরুণীকে গলা কেটে নৃশংস খুনের ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিহার থেকে ২ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এফআইআরে (FIR) নাম ছিল ধৃত প্রেম রায় ও মুন্না রায়ের। গতকাল রাতে বিহারের (Bihar) দ্বারভাঙা জেলার তারিয়ানি এলাকা থেকে দুই অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়। ধৃতদের কলকাতায় আনা হচ্ছে। খুনের মোটিভ নিয়ে এখনও ধন্দে পুলিশ। বিহারের মধুবনি থেকে চিকিৎসা করাতে কলকাতায় আসেন ১৮ বছরের অঞ্জলি কুমারী। সোমবার এন্টালি থানার শিয়ালদা স্টেশন সংলগ্ন রেলের একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টার থেকে তাঁর গলা কাটা দেহ উদ্ধার হয়।
উদ্ধার গলা কাটা দেহ: বিহার (behar) থেকে চিকিৎসা করাতে এসে এন্টালিতে তরুণী খুন। শিয়ালদা স্টেশনের (Sealdah Railway Station) সামনে রেলের পরিত্যক্ত কোয়ার্টার থেকে উদ্ধার হল গলা কাটা দেহ। ৩ পরিচিতের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু। কলকাতায় চিকিত্সা করিয়ে সুস্থ হয়ে ফিরে যাবেন নিজের রাজ্যে। সেজন্য বিহার থেকে কলকাতায় (Kolkata) এসেছিলেন। কিন্তু আর ফেরা হল না। এন্টালিতে রেলের পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে খুন হয়ে গেলেন সেই ১৮ বছরের তরুণী। খুনের নেপথ্যে কি পরিচিত কেউ? মৃতার এক আত্মীয়ের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশে। সোমবার এন্টালি থানার শিয়ালদা স্টেশন (Sealdah Railway Station) সংলগ্ন রেলের একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টার থেকে গলা কাটা দেহ উদ্ধার হয়
মৃতার পরিচয়: অঞ্জলি কুমারী নামে ১৮ বছরের এক তরুণীর। তিনি বিহারের (Bihar) মধুবনির বাসিন্দা। পুলিশ জানতে পেরেছে, সম্প্রতি কলকাতায় এসে শিয়ালদা স্টেশন (Sealdah Railway Station) সংলগ্ন রেলের একটি পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে এক আত্মীয়ের বাড়িতে ওঠেন তরুণী। সোমবার সেখানেই খুন হন তিনি। চিত্তরঞ্জন কুমার নামে মৃত তরুণীর এক আত্মীয়ের অভিযোগ, ঘটনায় হাত রয়েছে ৩ পরিচিত ব্যক্তির। কিন্তু কী কারণে এই খুন? তদন্তে এন্টালি থানা ও লালবাজারের হোমিসাইড শাখার পুলিশ। ৩ অভিযুক্তর বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু হয়েছে। অভিযুক্তরা পালালেও।
আরও পড়ুন: Suvendu Adhikari : ‘ডিসেম্বরে রাজ্যের সবচেয়ে বড় চোর ধরা পড়বে’ বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর
ICDS কর্মীর রহস্যমৃত্যু: বাঁকুড়ার ইন্দপুরে ICDS কর্মীর রহস্যমৃত্যু। বাড়ির উঠোন থেকে উদ্ধার রক্তাক্ত দেহ। খুন বলেই অনুমান পুলিশের। মৃতের নাম ভারতী গোস্বামী। ইন্দপুরের বাড়িতে একাই থাকতেন বছর একান্নর ICDS কর্মী। স্বামী-ছেলে কর্মসূত্রে কলকাতায় থাকেন। স্থানীয় সূত্রে খবর, গতকাল সন্ধেয় মাকে ফোনে না পেয়ে প্রতিবেশীদের কাছে খোঁজ নেন ভারতীর মেয়ে। স্থানীয়রা বাড়িতে গিয়ে ICDS কর্মীকে রক্তাক্ত অবস্থায় উঠোনে পড়ে থাকতে দেখেন।