![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Canning COVID Vaccination: দ্বিতীয় ডোজে নেওয়ায় অনীহা, ক্যানিংয়ে শুরু হল ‘দুয়ারে টিকা’ পরিষেবা
Canning COVID Vaccination: বলে, বুঝিয়ে প্রথম টিকা দেওয়া গেলেও, দ্বিতীয় টিকা নেওয়ায় আগ্রহ নেই সিংহভাগ মানুষের। আবার একটি টিকাও নেননি, এমন মানুষের সংখ্যাও চোখে পড়ার মতো।
![Canning COVID Vaccination: দ্বিতীয় ডোজে নেওয়ায় অনীহা, ক্যানিংয়ে শুরু হল ‘দুয়ারে টিকা’ পরিষেবা canning authority starts vaccine at home services for people unwilling to take second dose Canning COVID Vaccination: দ্বিতীয় ডোজে নেওয়ায় অনীহা, ক্যানিংয়ে শুরু হল ‘দুয়ারে টিকা’ পরিষেবা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/12/15/ceb126ba1711e2eba00893371f86869e_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
শান্তনু নস্কর, ক্যানিং: দেশে করোনার দ্বিতীয় টিকা (COVID Vaccine Second Dose) নেননি প্রায় ৪৫ শতাংশ মানুষ। প্রশাসনের তরফে সচেতনতা অভিযান চালালেও, টিকা নেওয়ায় অনীহা চোখে পড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে এ বার ক্যানিংয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা দিতে শুরু করল স্থানীয় প্রশাসন। এলাকার প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ সম্পূর্ণ (COVID Vaccination) না হওয়া পর্যন্ত এই ‘দুয়ারে টিকা’ অভিযান চলবে বলে জানানো হয়েছে।
টিকা নেওয়ায় অনীহা শুরু থেকেই। সেই তালিকায় রয়েছে ক্যানিং (Canning) থানার তালদি গ্রাম পঞ্চায়েতের একাধিক এলাকা। বলে, বুঝিয়ে প্রথম টিকা দেওয়া গেলেও, দ্বিতীয় টিকা নেওয়ায় আগ্রহ নেই সিংহভাগ মানুষের। আবার একটি টিকাও নেননি, এমন মানুষের সংখ্যাও চোখে পড়ার মতো।
আরও পড়ুন: বাংলাতেও ওমিক্রন হানা, রাজ্যে কিছুটা বাড়ল কোভিড সংক্রমণ-মৃত্যু
বিষয়টি গোচরে আসতেই ক্যানিং ১ নম্বর ব্লক আধিকারিক শুভঙ্কর দাস বুঝতে পারেন যে শুধু প্রচার চালিয়ে কাজ হবে না। তাই এ নিয়ে ১ নম্বর ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক তারেক আনোয়ার সর্দারের সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি। তাতেই বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সেই মতো, বুধবার সকাল থেকে আশাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি টিকা নিয়ে হাজির হন। শুভঙ্করবাবু এবং আনোয়ারবাবুও তাঁদের সঙ্গে ছিলেন। টিকা নেওয়া কেন জরুরি, এক এক করে সকলকে তা বোঝাতে শুরু করেন তাঁরা। তার পর একে একে টিকা দেওয়া শুরু হয়।
এলাকার বাসিন্দা তপনকুমার কয়াল পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ আট মাস ধরে শয্যাশায়ী। করোনার প্রথম ডোজ নিলেও, দ্বিতীয় ডোজ পাননি তিনি। তাঁকেও এ দিন টিকা দেওয়া হয়। বাড়িতে এসে আশাকর্মীরা টিকা দিয়ে যাওয়াতে খুশি তাঁর পরিবারের লোকজনও।
চারিদিকে ছড়িয়ে পড়া গুজবের জেরেই মানুষ টিকা নেওয়ায় অনীহা দেখাচ্ছিলেন বলে মত আনোয়ারবাবুর। তিনি জানান, ১০০ শতাংশের টিকাকরণ সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে টিকা দেওয়া চলবে। তার জন্য জায়গায় জায়গায় টিকাকেন্দ্রও খোলা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)