Jessop Dumdum: জেশপের জমি জবরদখলের অভিযোগ, দমদমে তৃণমূল বনাম তৃণমূল
Jessop Land: জমি দুষ্কৃতীরা দখল করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ জেশপ শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন INTTUC-র সম্পাদক শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
জয়ন্ত পাল, দমদম: জেশপ কোম্পানির জমি জবরদখলের অভিযোগকে ঘিরে দমদমে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। জেশপের জমি জবরদখল হয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করছেন জেশপ শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন INTTUC-র সম্পাদক শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের। অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন দমদম পুরসভার (Dumdum Municipality) চেয়ারম্যান।
দমদমে তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে: জেশপ কোম্পানির জমি জবরদখলের অভিযোগ ঘিরে দমদমে তৃণমূল বনাম তৃণমূল। জমি দুষ্কৃতীরা দখল করে নিচ্ছে বলে অভিযোগ জেশপ শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন INTTUC-র সম্পাদক শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের। যা নস্যাৎ করে দিয়েছেন দমদম পুরসভার চেয়ারম্যান হরেন্দর সিং। শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "রাজনৈতিক স্বার্থান্বেষী লোকেরা এই জমিটা দখল করছে, প্লট করে বিক্রি হচ্ছে। আমাদের জেশপ রক্ষা কমিটির কনভেনার ভোলাপ্রসাদ যাদবকে মেরে ফেলার চক্রান্ত হচ্ছে। আমাকে মেরে ফেলার চক্রান্ত হচ্ছে। যারা এরমধ্যে জড়িত আছে আদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হোক।'' পাল্টা পুরসভার চেয়ারম্যান বলছেন, "ইউনিয়নের সব কর্মচারী পয়সা মেরে খাচ্ছে তারাই বলছে। সরকার থেকে ১০ হাজার টাকা দেয়, সে চারচাকা গাড়িতে চড়ছে কীভাবে? এর থেকে বোঝা যায় কর্মচারীদের পয়সা অর্ধেক খেয়ে নিচ্ছে অর্ধেক ওদের দিচ্ছে।''
জেশপের জমি দখল নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন জেশপ শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা ও তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন INTTUC-র সম্পাদক শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার জেশপের জমি জবরদখলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্তে আসেন রাজ্যের ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকেরা। তদন্ত করে রিপোর্ট জমা দেবেন বলে জানান তাঁরা। দমদম গার্লস স্কুলের-এর কাছাকাছি একটি জমি ও জেশপ কারাখানা লাগায়ো দুটি জমি পরিদর্শন করেন আধিকারিকেরা।
এদিকে মাসখানেকেরও বেশি সময় ধরে বিজেপি নেতার অটো বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের অটো ইউনিয়নের নেতার বিরুদ্ধে। উত্তর ২৪ পরগনার শাসনের ফলতি-বেলিয়াঘাটা এলাকার ঘটনা। বিজেপি মণ্ডল সভাপতির অভিযোগ, ৪ জুন ভোটের ফল ঘোষণার পরেই বেলিয়াঘাটা-ছোট জাগুলিয়া রুটে তাঁর অটো চালানো বন্ধ করে দেন তৃণমূলের অটো ইউনিয়নের সম্পাদক। যিনি একইসঙ্গে বারাসাত ২ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি ও তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির পদেও রয়েছেন। অটো বন্ধের রাজনৈতিক-যোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত শাসক-নেতার দাবি, অটো চালানোয় বেনিয়ম হওয়ায় এই ঘটনা ঘটতে পারে। বিজেপি নেতার অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে তৃণমূল নেতৃত্বও।
আরও পড়ুন: WBCHSE: দু'দফায় একাদশের পরীক্ষা, সেমিস্টারের রুটিন প্রকাশ সংসদের